You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নতুন আকাঙ্ক্ষার পথে হাঁটছে কি বাংলাদেশ?

নতুন আকাঙ্ক্ষার পথে হাঁটছে বাংলাদেশ। এই পাটাতন রচিত হয়েছে ছাত্র জনতার আন্দোলনে সংঘটিত গণ অভ্যুত্থানে। আমাদের সামনে হাজির অভাবিত এক সম্ভাবনা। দেখা দিয়েছে, এই দেশটাকে বিনির্মাণের সুবর্ণ সুযোগ। এ লক্ষ্যে চলছে নানামুখী সংস্কার। নেওয়া হয়েছে বিবিধ উদ্যোগ।

আমরা মানুষের সেই আকাঙ্ক্ষাকে সম্মান করি, জানাই সাধুবাদ। নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তে ছাপান্নো হাজার বর্গমাইলের মানুষেরা সত্যিসত্যি এবার বুঝে পাক তাদের ন্যায্য হিস্যা। আমরা চাই, রাষ্ট্রযন্ত্র পরিচালিত হোক ইনসাফের ভিত্তিতে। ন্যায় ও ন্যায্যতা মুক্তি পাক। মানবাধিকার বাস্তবায়ন হোক। গণতন্ত্রের অনুশীলনে উদ্বুদ্ধ হই সকলে এবং জারি রাখি সেই প্রচেষ্টা। বৈষম্যের মূলোৎপাটন ঘটুক ছাপান্নো হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশ থেকে। শুভ এই প্রত্যাশা রেখে আমরা যে প্রশ্ন নতুন বছরের প্রারম্ভে হাজির করতে চাই, তা হল- এসব নিশ্চিত করার জন্য যে বুদ্ধিজীবিতার প্রয়োজন, তা কি আমাদের আদৌ আছে? বুদ্ধিজীবীতার চর্চা কি এদেশে হচ্ছে? সেইরকম পরিবেশ-পরিস্থিতি কি জারি রয়েছে?

রাষ্ট্রযন্ত্রের যে শাসক ও প্রশাসকবর্গ তাদের কাছে বুদ্ধিজীবীতা ছিল দলদাস হওয়ার নামান্তর। সেই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বর্তমান সময়ে কি কোন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে? এখন তো ভিন্ন এক সময়। এখন কি বুদ্ধিজীবীতা দাঁড়িয়ে থাকে যে সব প্রতিষ্ঠানের ওপর সেসব যেন আরও বেশি বিকশিত হয় সেই লক্ষ্যে কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে? নেওয়া না হলে, সেসব করার সময় কি এখনই নয়?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন