সেনাবাহিনী, ধর্মীয় সম্প্রীতি ও জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব

জাগো নিউজ ২৪ ড. মিল্টন বিশ্বাস প্রকাশিত: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:২৪

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট-পরবর্তী ‘নতুন বাংলাদেশ’ নিরাপত্তা ইস্যুতে নতুন পথের অন্বেষী হয়ে ওঠে। দেশজুড়ে সেনাবাহিনীর ইতিবাচক তৎপরতা অভিনন্দিত হয়। কিন্তু সেসময় থেকে দেশের কোনো কোনো স্থানে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান তথা অমুসলীম জনগোষ্ঠীর উপর যে চাপ তৈরি হয় তাতে ধর্মীয় সম্প্রীতির প্রসঙ্গটি সামনে আসে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল লরিয়েট অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে এক ধর্ম সম্প্রদায়ের সঙ্গে অন্য সম্প্রদায়ের সৌহার্দ্য অক্ষুণ্ন রাখার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।


অন্যদিকে রাজনীতির মাঠে নতুন ক্ষমতায়নের তর্ক-বিতর্কে দেশের স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে জাতীয় ঐক্যের কথা আলোচনায় শীর্ষ স্থান দখল করে।সেখানেও সেনাবাহিনীর প্রত্যাশিত সহযোগিতা অনিবার্য হয়ে ওঠে। কারণ সেনাবাহিনী সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় ঐক্যের প্রতীক আর ‘সংস্কার ও নির্বাচন’ ফলপ্রসূ করার জন্য তাদের ভূমিকা ‘নতুন বাংলাদেশ’ গড়ে তোলার অন্যতম সহায়ক শক্তি বা স্তম্ভ।ইতোমধ্যে, জাতীয় সমস্যা মোকাবিলায় সেনাবাহিনী আপামর জনসাধারণের আস্থা ও নির্ভরতার প্রতীক হিসেবে সুপরিচিতি পেয়েছে। তারা জনগণের বন্ধু, দুর্যোগে জনগণের পাশে থাকাই তাদের বড় দায়িত্ব। তাদের স্লোগান-‘সমরে আমরা, শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা দেশের তরে ।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও