You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সিন্ডিকেটকারীদের ধরা হচ্ছে না কেন?

বড় খবর। সরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য এবার সঞ্চয়পত্রে নানা ধরনের পরিবর্তন আনছে। আমরা এখনো সুনির্দিষ্টভাবে জানি না এসব পরিবর্তন কী। খবরে দেখা যাচ্ছে, সঞ্চয়পত্রের ওপর সুদের হার সর্বোচ্চ ১২ শতাংশ হবে। সঞ্চয়পত্র দৃশ্যত দীর্ঘমেয়াদি আমানতের মতো হলেও তা নয়।

এর সুদহার বদলানো যায় না। এসব দীর্ঘমেয়াদি ইনস্ট্রুমেন্ট। এফডিআর সবসময় ভাঙানো যায়। এ কারণে দীর্ঘদিন ধরে সঞ্চয়পত্রকে আমাদের দেশে সঞ্চয়ের একটা প্রধান আধার বলে ধরা হয়। প্রশ্ন হলো, যে কারণে সুদের হার বাড়ানো হয়েছে, সেই কারণ কতটা বাস্তবায়িত হবে? উদ্দেশ্য, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ। মূল্যস্ফীতি কমানোর জন্য সরকার এ পদক্ষেপটি গ্রহণ করেছে বটে; কিন্তু সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের হাতে আলাদিনের চেরাগ নেই। শোনা যাচ্ছে, সরকারি কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি করা হবে। করুক। কিন্তু বেসরকারি খাতের কী হবে? মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যদি মজুরি সমানতালে বাড়ে, তাহলে অসুবিধা কী? কিন্তু মুশকিল হচ্ছে, বিগত তিন বছর যাবত যে হারে মূল্যবৃদ্ধি হচ্ছে, সেই হারে মজুরি বাড়ছে না। ফলে ৮০ লাখের মতো মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে পড়েছে। এদের দারিদ্র্যসীমার উপরে তুলতে বহু সময় লাগবে। এদিকে টিসিবির পণ্য বিক্রি অর্ধেক হয়েছে, কার্ড বাতিল হয়েছে। টিসিবি টাকার অভাবে পণ্য আনতে পারছে না। টিসিবির পণ্যে ভর্তুকি আছে। এটা এখন অর্ধেক আছে। একই অবস্থা গ্রামের ১ কোটি পরিবারের। শোনা যাচ্ছে, তাদের কার্ডের সংখ্যাও নাকি কমানো হচ্ছে। এদিকে মূল্যস্ফীতি উচ্চ। সরকারের চেষ্টা তা কমানো। কিন্তু মজুরি বৃদ্ধির প্রচেষ্টা নেই। চাকরি হারাচ্ছেন অনেকে। মিল-ফ্যাক্টরি বন্ধ হচ্ছে। গ্যাস নেই, বিদ্যুৎ নেই, সুদের হার উচ্চ। ডলারের দাম বেশি। তারা বিপদে। এর অর্থ, তারা নতুন কর্মসংস্থান দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন