You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সীমান্ত হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশের প্রতি ভারতীয় আগ্রাসনের বহিঃপ্রকাশ

৭ জানুয়ারি ছিল কিশোরী ফেলানী হত্যার ১৪তম বার্ষিকী। এ দিন ঢাকার কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ আয়োজিত গণজমায়েতে ফেলানীর মা-বাবাসহ হাজারও প্রতিবাদী মানুষ অংশগ্রহণ করেন। গণজমায়েতে বক্তব্য দিতে গিয়ে ফেলানীর মা কান্নায় ভেঙে পড়েন। তিনি এ নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার চেয়ে বলেন, ‘ওই সরকার বিচার করে নাই। নতুন সরকার কিছুতেই যেন ছাড় না দেয়; আমার ফেলানী হত্যার বিচারটা যেন সুষ্ঠুভাবে করে।’

গণজমায়েতে উপস্থিত ফেলানীর বাবা নূরুল ইসলাম আবেগতাড়িত গলায় বলেন, ‘এতদিন আওয়ামী লীগ সরকার আছিল, আমাগো শুধু আশায় আশায় রাখছে। আমার মেয়েকে যারা কাঁটাতারে ঝুলিয়ে মারছে, আমি তাদের বিচার চাই।’ এ উপলক্ষ্যে ওইদিন বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও রাজুভাস্কর্যের সামনে একটি প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে। এ ছাড়া ঢাকার বিভিন্ন থানায় সীমান্তে হত্যা ও ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও সমাবেশের আয়োজন করে জাতীয় নাগরিক কমিটি। অন্য আরও কিছু রাজনৈতিক সংগঠন এ দিনটি স্মরণ করে সমাবেশের আয়োজন করে। এসব সমাবেশ বক্তারা সীমান্তে নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা করে ভারত যে মানবতাবিরোধী অপরাধ করছে, তার তীব্র প্রতিবাদ জানান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন