বিসিএসে বাদপড়ারা ফিরছেন, সেই এসআইরা কবে ফিরবেন

প্রথম আলো ড. নাদিম মাহমুদ প্রকাশিত: ১০ জানুয়ারি ২০২৫, ১৬:৫০

অবশেষে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, ৪৩তম বিসিএস থেকে বাদ পড়া ২২৭ জনের কেউ ফৌজদারি অপরাধে জড়িত না থাকলে সবাই নিয়োগ পাবেন। সপ্তাহখানেক সমালোচনার পর অবশেষে ক্লিন ইমেজ তালাশ করতে গিয়ে সরকারের নিজের ইমেজ কিছুটা হলেও বাড়ল।


এটি প্রমাণ করে, জনমত ও নীতিগত সমালোচনা প্রশাসনকে সঠিক পথে এগোতে সহায়তা করছে। তবে যে প্রক্রিয়ায় গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে তাঁদের আগে বাদ দেওয়া হয়েছিল এবং এ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা কতটুকু ছিল, তা নিয়ে একটি প্রশ্ন থেকে যায়।


দিন শেষে ৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ব্যক্তিদের কপাল খুললেও এখনো তালাবদ্ধ অবস্থায় সারদায় বাদ পড়া পুলিশের তিন শতাধিক শিক্ষানবিশ উপপরিদর্শকের (এসআই) বিরুদ্ধে নেওয়া সিদ্ধান্তের কী হবে? বছরব্যাপী প্রশিক্ষণের পর যোগদানের ঠিক পূর্বমুহূর্তে বাদ পড়া সেই এসআইদের সরকার বিবেচনা করবে কি না জানি না।


তবে ৪৩তম বিসিএসে যে অযৌক্তিক বিবেচনায় ২২৭ জনকে বাদ দেওয়া হয়েছিল, তার চেয়ে অযৌক্তিকভাবে ছাঁটাই করা হয়েছে এই সব এসআইকে। ঠুনকো ও ছোটখাটো কিছু বিশৃঙ্খলার অজুহাতে সারদায় গত কয়েক মাসে ঢালাওভাবে প্রশিক্ষণরত এসআইদের চাকরিচ্যুত করে সরকার যে বিতর্ক তৈরি করেছে, সেটিরও যৌক্তিক সমাধান হওয়া দরকার এখন।



এটি কেবল একটি প্রশাসনিক বা আইনি ইস্যু নয়, বরং মানবিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকেও আলোচনার দাবি রাখে। সেটি করতে না পারলে ভবিষ্যতে যেকোনো সরকার এই অপরিপক্ব–অযৌক্তিক ঘোষণায় অন্যদেরও ছাঁটাইয়ে সুযোগ নেবে, সমাজ ও রাষ্ট্রে বৈষম্যের বীজ বপন করবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও