You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘কর্পোরেট সিন্ডিকেট’ ভেঙে পোল্ট্রি খাতকে বাঁচানোর দাবি খামারিদের

ডিম ও মুরগির বাজারে অস্থিরতার জন্য ‘কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর সিন্ডিকেটকে’ দায়ী করেছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন-বিপিএ।

তাদের দাবি, কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর ‘একচেটিয়া আধিপত্যের কারণে ফিড ও মুরগির বাচ্চার দাম অনেক বেশি পড়ে। তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় প্রান্তিক খামারি।

শনিবার দুপুরে ঢাকার সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার।

তিনি বলেন, “কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর ফিড ও মুরগির বাচ্চার সিন্ডিকেটের কারণে ডিম এবং মুরগির বাজারে মাঝে মাঝে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশের পোল্ট্রি শিল্পে কর্পোরেট গ্রুপ ও প্রান্তিক খামারিদের মধ্যে উৎপাদন খরচের বড় ধরনের বৈষম্য একটি অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ।

“প্রান্তিক খামারিরা যেখানে ডিম ও মুরগির ৮০ শতাংশ উৎপাদন নিশ্চিত করে, সেখানে কর্পোরেট গ্রুপের অবদান মাত্র ২০ শতাংশ। তবুও কর্পোরেট গ্রুপগুলোর কৌশলগত বাজার নিয়ন্ত্রণের কারণে প্রান্তিক খামারিদের টিকে থাকা ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠছে।”

কর্পোরেট গ্রুপগুলো ‘কৌশলে বাজার দখল করে’ দাবি করে তিনি বলেন, প্রতিটি ডিম উৎপাদনে প্রান্তিক খামারিদের খরচ হয় গড়ে ১০ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১১ টাকা; প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির ক্ষেত্রে ১৫৫ টাকা থেকে ১৭০ টাকা; সোনালি মুরগির ক্ষেত্রে ২৪০ টাকা থেকে ২৬০ টাকা। আর কর্পোরেট কোম্পানির উৎপাদন খরচ প্রতি ডিমে ৮-৯ টাকা; ব্রয়লার মুরগিতে ১৩০-১৪০ টাকা; সোনালি মুরগিতে ২০০-২২০ টাকা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন