You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সবখানে ভাড়া বাড়ানোর দৌড়

রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডের বাটা সিগন্যাল মোড়ের একটি বহুতল ভবনের ১১ তলায় ছোট একটু ‘স্পেস’ ভাড়া নিয়ে অফিস শুরু করেছিলেন কামাল হোসেন। জামানত হিসেবে তিন মাসের অগ্রিম ভাড়া দিয়ে সাজসজ্জা করেন। একটি বছর পুরো না হতেই নতুন বছরের শুরুতে তাঁকে চার হাজার টাকা ভাড়া বাড়ানোর কাগজ ধরিয়ে দিয়েছেন কেয়ারটেকার (তত্ত্বাবধায়ক)। কামাল হোসেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে এ নিয়ে আলাপকালে বললেন, ‘অফিস চালুর পর থেকে রাজনৈতিক অস্থিরতায় কাজ প্রায় শুরুই করতে পারিনি। আগামী কয়েক মাসে যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে, তাও নিশ্চিত নয়। এরই মধ্যে যেভাবে ভাড়া বাড়ানো হলো, তাতে ব্যবসার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি।’

রাজধানীর বাসিন্দাদের সিংহভাগেরই এখানে নিজের আবাসন নেই। সংশ্লিষ্টদের মতে, ‘পরের জায়গায়’ ভাড়ার বিনিময়ে থাকা মানুষের সংখ্যা ৭০ শতাংশ। তাই ৩০ শতাংশ বাড়িঅলার খেয়ালখুশির ওপর নির্ভর করে লাখো ভাড়াটের গৃহবাস। নতুন বছরের শুরু যত সম্ভাবনার বারতাই বয়ে আনুক, বিশেষ করে বাঁধা আয়ের চাকরিজীবী বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ভাড়াটেমাত্রেরই বুক ঢিপ ঢিপ করতে থাকে ডিসেম্বর এলেই। ব্যতিক্রম থাকলেও তার সংখ্যা নিতান্ত কম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন