শুষ্ক কাশি হলে কী করব

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০২ জানুয়ারি ২০২৫, ২০:২০

শীতের এই সময় অনেকেই শুষ্ক কাশিতে ভুগছেন। শুষ্ক কাশি বা ড্রাই কফ মানে কাশির সঙ্গে কোনো কফ বা মিউকাস আসছে না। বিভিন্ন কারণে শুষ্ক কাশি হতে পারে। কারও কারও সমস্যাটা আবার দীর্ঘমেয়াদি, অনেক দিন ধরেই লেগে থাকে। চেষ্টা করেও কোনো কিছুতেই কমে না। এমন ভুক্তভোগীরা ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলেন—কী করব, কী করলে এই বিরক্তিকর অবস্থা থেকে মুক্তি পাব? জেনে নিন, কেন শুষ্ক কাশি হয় আর তা থেকে দূরে থাকার উপায়ই–বা কী


কারণ


পরিবেশজনিত কারণ: ঢাকা শহরের বাতাস এখন দূষণের মাত্রা ছাড়িয়েছে। এই বাতাসে শ্বাস নেওয়া যেমন কষ্টের, তেমনি হাঁচি-কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের শুষ্ক কাশির সবচেয়ে বড় কারণ অতিরিক্ত ধুলাবালি, যানবাহন ও কলকারখানার ধোঁয়া আর পরিবেশদূষণ।


শীতের শুষ্কতা: শীতে এই ঠান্ডা বাতাস ও শুষ্ক আবহাওয়া শুকনা কাশির একটা বড় কারণ।


অ্যালার্জি: বিভিন্ন রকমের ডাস্ট, ফুলের রেণু, পোষা প্রাণীর পশম ও কিছু খাবার থেকে অ্যালার্জি হয় অনেকের। এই অ্যালার্জির কারণে শুষ্ক কাশি হয়।


শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ: ভাইরাসজনিত ফ্লু বা সংক্রমণ, ব্রংকাইটিস, অ্যাজমা, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, টনসিলাইটিসে শুকনা কাশি হয়। এ ছাড়া যাঁরা আগে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছিলেন ও ফুসফুসে ফাইব্রোসিস হয়েছে, তাঁদের শুকনা কাশি হয় এবং তা সহজে কমতে চায় না।


করণীয় কী


• বাইরে যাওয়ার সময় মাস্ক ব্যবহার করুন।
• নিজেকে হাইড্রেট রাখুন। বেশি করে পানি ও পানি–জাতীয় খাবার খেতে হবে।
• গরম পানীয় যেমন আদা, পুদিনাপাতা, লবঙ্গ দিয়ে বানানো চা শুষ্ক কাশিতে আরামদায়ক।
• অ্যালার্জিজাতীয় খাবার ও পরিবেশ এড়িয়ে চলুন।
• শুকনা কাশি দীর্ঘদিন থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও