বেসরকারি উদ্যোগে স্বস্তিদায়ক পরিবেশ ছাড়া অর্থনৈতিক অগ্রগতি সম্ভব নয়

বণিক বার্তা সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ০২ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:১০

দীর্ঘ দেড় দশক ধরে বাংলাদেশ অগণতান্ত্রিক ধারায় চলেছে, যার অবশ্যম্ভাবী ফল জনগণের আস্থাহীনতা। আইনের শাসন থেকে শুরু করে দেশের আর্থিক ও ব্যাংক খাতের ওপর আস্থা নেই অধিকাংশের। যদিও দেশে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান এক স্বৈরতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার অবসান ঘটিয়ে জনমনে আশার সঞ্চার করেছে। কিন্তু এ আশার সঙ্গে সংশয়েরও যোগ রয়েছে। প্রত্যাশা রয়েছে প্রতিটি ক্ষেত্রের সংস্কার ঘিরে আর সংশয় রয়েছে ভবিষ্যৎ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার কার্যক্রম কতটা এগিয়ে নিতে পারবে আর রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক ধারা ফিরিয়ে আনতে কতটা সফল হবে তা নিয়ে নানা মহলে বিভিন্ন প্রশ্ন রয়েছে।


তবে এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে সর্বস্তরের মানুষ এই নতুন বছরে কাজের দৃশ্যমান অগ্রগতি প্রত্যাশা করছেন, বিশেষত ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা। সম্প্রতি বণিক বার্তা ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের কাছে নতুন বছরের প্রত্যাশা জানতে চাইলে মোটাদাগে তারা জনগণের আস্থা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশের ওপর জোর দেন। তাদের ভাষ্যে, ২০২৪ সাল ছিল বেশ চ্যালেঞ্জিং। তাদের প্রত্যাশা আইন-শৃঙ্খলা থেকে শুরু করে সামগ্রিকভাবে এমন একটা পরিবেশ যেখানে সাধারণ মানুষ স্বস্তি পাবে, শিল্প উৎপাদনে বিঘ্ন ঘটবে না। সামাজিক-রাজনৈতিক অস্থিরতা দূর হবে এবং মানুষের আস্থা পুনরুদ্ধার হবে। বিশেষ করে সরকারি ও বেসরকারি খাতের মধ্যে মিথস্ক্রিয়া আরো বাড়বে। অস্বীকার করার উপায় নেই যে সরকার এবং ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক ছাড়া সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। তাছাড়া এক্ষেত্রে মনে রাখা প্রয়োজন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন দেশের সামগ্রিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার সক্ষমতা রাখে। এজন্য বেসরকারি উদ্যোগে স্বস্তিদায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। আর এক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে গণতান্ত্রিক চর্চা ও আস্থা পুনরুদ্ধার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও