You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘অপতথ্য’ ঠেকানোই বড় চ্যালেঞ্জ

গত কয়েক বছরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হয়ে উঠেছে গুজব ছড়ানোর সবচেয়ে ‘বিশ্বাসযোগ্য’ মাধ্যম। ফেসবুক-টুইটারে যে কোনো বিষয়ে পোস্ট দিলে অধিকাংশ মানুষ সেটা প্রাথমিকভাবে বিশ্বাস করে। এটাই বাস্তবতা। পরে ফ্যাক্টচেকিং শুরু হলে সহজে সামনে আসা শুরু করে সত্য-গুজবের পার্থক্য। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছড়ানো গুজবের সিংহভাগই রাজনৈতিক।

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। আগে ফেসবুকে শেখ পরিবারের সদস্যদের ছবিতে ‘হা হা রিঅ্যাক্ট’ দিলেও মামলার নজির রয়েছে অহরহ। ছিল না সরকার, দল বা সরকারের ঊর্ধ্বতনদের নিয়ে সমালোচনা করার স্বাধীনতা। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে অবাধে কথা বলার স্বাধীনতা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি দেয়। বন্ধ করে দেয় সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা নেওয়া।

পাশাপাশি আইনটির ‘কালো’ যতগুলো ধারা ছিল, তা বাতিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন’ সংশোধন করে তৈরি করা ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪’-এর খসড়া করেছে সরকার। তাতে অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। সেখানে সমালোচিত অনেকগুলো ধারা বাদ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সার্বক্ষণিক ইন্টারনেট প্রাপ্তির অধিকার স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন