তবু মাথা নোয়াবার নয়
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অবিচল বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ফলে যুগান্তকারী গণ-অভ্যুত্থানের ফসল অন্তর্বর্তী সরকার। নেতৃত্বে রয়েছেন বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দায়িত্ব নিয়েই তিনি দেশের জনগণের উদ্দেশে বৈষম্যবিহীন ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকারের মাধ্যমে দেশবাসীকে আশ্বস্ত করেছেন। যে আদর্শ ও উদ্দেশ্য নিয়ে গণ-আন্দোলন সংঘটিত হয়েছে, তা ছিল মূলত বিগত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে বহুল কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিত করা।
ভোটাধিকার ও মানবাধিকার সুরক্ষা, জনজীবনের সামগ্রিক দুর্ভোগ লাঘবসহ অসাম্প্রদায়িক মানবিক সমাজের ভিত্তি সুদৃঢ় করাই ছিল এ আন্দোলনের ব্রত। এ ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্র মেরামতের বিষয়টি বিশেষ এজেন্ডা হিসাবে পরিগণিত হয়। দমন-পীড়ন, দুর্নীতি, দুঃশাসন, গুম-খুন ইত্যাদি অপরাজনীতির উপাদানগুলো নস্যাৎ করে আইনের শাসন ও জননিরাপত্তাকে সমধিক প্রাধান্য দেওয়া হয়।
- ট্যাগ:
- মতামত
- ভোটাধিকার আন্দোলন
- ভোটাধিকার