![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2024-12-23%252Fk48zup2k%252FMG1514.jpg%3Fauto%3Dformat%252Ccompress%26fmt%3Dwebp%26format%3Dwebp%26dpr%3D1.0%26q%3D70%26w%3D640)
আমাদের বড়দিন যেমন হয়
বছর ঘুরে আবার আসছে বড়দিন। বিশেষ খাবার, সাজপোশাক, সান্তা ক্লজের সঙ্গে সাক্ষাৎ, উপহার বিনিময় আর সর্বোপরি বিশেষ প্রতীক ক্রিসমাস ট্রির বর্ণিল আলোকসজ্জা নিয়ে এই দিনে প্রতিবছর উদ্যাপিত হয় যিশুখ্রিষ্টের জন্মদিন। আয়োজনটা ছোট হোক বা বড়, আনন্দ সবার মধ্যে ভাগ করে নেওয়াটাই আসল।
বড়দিনের অন্যতম লক্ষ্য, পরিবারের সদস্য ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে সময় কাটানো। বিশেষ করে যাঁরা দূরদূরান্তে থাকেন, এই সময়ে পরিবারের সঙ্গে মিলিত হন তাঁরা। অতিথি এলে দিনটি যেন আরও জমে ওঠে।
এক মাস আগে থেকেই শুরু হয়ে যায় বড়দিনের প্রস্তুতি। ঠিক যেমন নতুন শিশুর আগমনের আগে গোটা পরিবারে চলে নানা পরিকল্পনা আর প্রস্তুতি। বাংলায় এই সময়কে বলে ‘আগমনকাল’। ডিসেম্বরের প্রথম দিক থেকেই শুরু হয়ে যায় গির্জা ও ঘর সাজানো। এ ছাড়া বিশেষ খাবারের প্রস্তুতি, প্রিয়জনের জন্য উপহার কেনা, সাজপোশাক, যিশুর স্মৃতিবিজড়িত গোশালা বানানো, ক্রিসমাস ক্যারলের অনুশীলনসহ নানা আয়োজন। এই আগমনকালের অবসান ঘটে ২৪ তারিখ রাতে, এরপর ২৫ তারিখ উদ্যাপন করা হয় বড়দিন।