‘সরকারিভাবে সয়াবিন তেলের দাম আরও বাড়ানোর পাঁয়তারা’

যুগান্তর প্রকাশিত: ২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩:৪০

সয়াবিন তেলের ভ্যাট ১৫ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয় ও ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের সব দাবি মেনেছে সরকার তারপরও বাজারশূন্য। ডিলাররা এখনো তেলের সরবরাহ পুরোপুরি স্বাভাবিক করেনি। সরকারিভাবে মূল্য আরও বাড়ানোর জন্য এখনো বাজারে সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে।  কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এসএম নাজের হোসাইন বলেন, বাজারে হাতেগোনা কয়েকটি কোম্পানি ভোজ্যতেল নিয়ে কারসাজি করছে। সরকার চাইলে সব নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। কিন্তু তা না করে ব্যবসায়ীদের কথা মানলেও সেই সিন্ডিকেট চক্র এখনও বাজারে তেলের সরবরাহ বাড়ায়নি। সরকারিভাবে দাম আরও বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে। যে কারণে তারা মিল থেকে ডিলারদের কাছে তেল সরবরাহ বন্ধ রেখেছে। সরকার তাদের কথা মানলেও ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট এখনো ক্রেতাকে নাজেহাল করে রেখেছে। তারপরও বাজারে তদারকি সংস্থার এই বিষয়ে জোরালো ভূমিকা দেখছি না। যা সন্দেহজনক।


বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নভেম্বরের শুরু থেকে বাজারে ভোজ্যতেলের অস্থিরতা শুরু হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেশি বলে হাতেগোনা কয়েকটি কোম্পানি বেশি দামে তেল বিক্রি করতে মিল থেকে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে। ডিলারের কাছে সরবরাহ কমিয়ে বাজার থেকে উধাও করা হয় বোতলজাত সয়াবিন তেল। পাশাপাশি খোলা সয়াবিন বিক্রি করে আকাশ ছোঁয়া দামে। মূল্য স্বাভাবিক করতে ব্যবসায়ীদের দাবি অনুযায়ী আমদানিতে দুই দফায় শুল্ককর কমানো হয়। প্রথম দফায় ১৭ অক্টোবর ও দ্বিতীয় দফায় ১৯ নভেম্বর শুল্ককর কমিয়ে তা নামানো হয়েছে শুধু ৫ শতাংশে। এতে বাজারে সামান্য কমে ভোজ্যতেলের দাম। তবে নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে এসে বাজার থেকে উধাও হতে শুরু করে ১ ও ২ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল। তবুও দাম সহনীয় না হওয়ায় ব্যবসায়ীদের দাবি অনুযায়ী ৯ ডিসেম্বর লিটারে ৮ টাকা বাড়ানো হয়। তবুও সরবরাহ সংকট কাটেনি। এরপর ১৬ ডিসেম্বর ভোজ্যতেলের দাম সহনীয় রাখতে নতুন বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত আমদানিতে শুল্ক, রেগুলেটরি ডিউটি ও অগ্রিম আয়কর শতভাগ অব্যাহতি দিয়েছে সরকার। পাশাপাশি ভ্যাট ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়। তারপরও বাজারশূন্য বোতলজাত সয়াবিন তেল।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও