You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সিরিয়ায় গণকবর প্রকাশ্যে এনেছে আসাদ আমলের ‘মৃত্যুর যন্ত্র’

সিরিয়ার গণকবর এলাকাগুলো থেকে যে প্রমাণ বেরিয়ে আসছে, তাতেই সামনে এসেছে ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের আমলের রাষ্ট্র-পরিচালিত ‘মৃত্যুর যন্ত্র’। যেখানে ২০১৩ সাল থেকে ১ লাখের বেশি মানুষকে নির্যাতন ও হত্যা করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক কৌঁসুলি স্টিফেন র‍্যাপ একথা বলেছেন।

মঙ্গলবার সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের কাছে কুতাইফাহ ও নাজহা শহরে দুটি গণকবর পরিদর্শন করেন যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক সাবেক এই বিশেষ মার্কিন দূত র‍্যাপ। এরপরই তিনি বলেন, “আসাদের এই মৃত্যুর যন্ত্রে নিশ্চিতভাবেই ১ লাখের বেশি মানুষ গুম হয়েছে এবং নির্যাতিত হয়ে মারা গেছে।

গণকবরগুলোতে আমরা যা দেখেছি তাতে মৃতের সংখ্যা নিয়ে আমার খুব বেশি একটা সন্দেহ নেই। নাৎসিদের (হত্যাযজ্ঞ) পর এমন ভয়াবহ কিছু আমরা সত্যিই আর দেখিনি।”

রুয়ান্ডা ও সিয়েরা লিওনে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের কৌঁসুলি হিসেবে কাজ করা স্টিফেন র‍্যাপ এখন সিরিয়ার নাগরিক সমাজের সঙ্গে কাজ করে যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ সংরক্ষণ এবং এ সংক্রান্ত যে কোনও বিচার পক্রিয়ার প্রস্তুতিতে সহায়তা করছেন।

২০১১ সালে আসাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর কঠোর দমনপীড়ন থেকে পরিস্থিতি পুরোদস্তুর গৃহযুদ্ধে রূপ নেয়। বিক্ষোভ দমনাভিযানে ২০১১ সাল থেকে লাখো মানুষ নিহত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন