You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অর্থনীতির শ্বেতপত্রে চাঞ্চল্যকর তথ্য

বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি তাদের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে ১ ডিসেম্বর জমা দিয়েছেন। এ কমিটি গঠন হয়েছিল ২৮ আগস্ট এবং কমিটির প্রধান করা হয়েছিল ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যকে। পরে ড. দেবপ্রিয় আরো ১১ জনকে কমিটিভুক্ত করেন। কমিটিকে তিন মাসের মধ্যে রিপোর্ট প্রণয়ন করে তা প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে জমা দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন—বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন, বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান, সানেমের নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এ কে এনামুল হক, বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেন্টের (বিল্ড) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা বেগম, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) নির্বাহী পরিচালক ইমরান মতিন, বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) জ্যেষ্ঠ গবেষণা ফেলো কাজী ইকবাল, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ম. তামিম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ আবু ইউসুফ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক শরমিন্দ নীলোর্মি ও বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্টস রিসার্চ ইউনিটের (RMMRU) প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার তাসনিম আরিফা সিদ্দিকী।

তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল হিসেবে যে রিপোর্টটি অবশেষে ড. ইউনূসের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে জমা দেয়া হয়েছে তার পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৩৮২, অধ্যায় সংখ্যা পাঁচটি (সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক)। এ পাঁচটি অধ্যায়ের পরিচ্ছেদ সংখ্যা (৫+৭+৬+৫)=২৩টি। রিপোর্টটি যথেষ্ট পরিশ্রম করে অতি অল্প সময়ে প্রণয়নের জন্য ড. দেবপ্রিয় ও তার টিমকে অবশ্যই আমাদের অভিনন্দন জানাতে হবে। এ রিপোর্ট প্রণয়নের আগে গত তিন মাস তারা ১৮টি কমিটি মিটিং, ২১টি পলিসি কনসালটেশন এবং তিনটি জনশুনানি সম্পন্ন করেছেন বলে জানিয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন