শাহজালালে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং: টাকা দিয়েও সেবা পায় না দেশি-বিদেশি এয়ারলাইনস

www.ajkerpatrika.com হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা প্রকাশিত: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫২

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সেবায় নির্ধারিত ফি পরিশোধ করেও কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছে না দেশি-বিদেশি এয়ারলাইনসগুলো। তাদের অভিযোগ, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের দায়িত্বে থাকা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস প্রয়োজনীয় জনবল, সরঞ্জাম ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে বরাবরই ব্যর্থ হচ্ছে। এ কারণে নির্ধারিত সময়ে ফ্লাইট ছাড়া ও যাত্রীসেবা নিশ্চিতে নিজেদের স্টাফ নিয়োগ করে কাজ চালাতে হচ্ছে এয়ারলাইনসগুলোকে। এতে এয়ারলাইনসের পরিচালন ব্যয় বাড়ছে, যার প্রভাব পড়ছে টিকিটের মূল্যে।


শুধু যাত্রীসেবা নয়, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের দুর্বলতার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কার্গো পরিবহন ব্যবসাও। দেশে ৮টি কার্গো এয়ারলাইনসের কার্যক্রম থাকলেও রপ্তানিকারকেরা কার্গোর বড় একটি অংশ সড়কপথে ভারতের বিমানবন্দরগুলোয় পাঠায় প্রসেসিং ও শিপমেন্টের জন্য। এয়ারলাইনসগুলোর অভিযোগ, সেবা দিতে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং প্রতিষ্ঠান বিমানের সঙ্গে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর যে সার্ভিস লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট (এসএলএ) রয়েছে, তার বিন্দুমাত্র বাস্তবায়িত হচ্ছে না, যা সেবার জন্য এয়ারলাইনসগুলো থেকে নেওয়া ফির সঙ্গেও সাংঘর্ষিক। উল্টো উড়োজাহাজে মালামাল ওঠানামা করার জন্য নিজেদের উদ্যোগেই জনবল নিয়োগ নিতে হচ্ছে। এটি বিমানবন্দরে নিরাপত্তাহীনতার শঙ্কাও তৈরি করছে।


কাতার এয়ারওয়েজের ব্যবস্থাপক (কার্গো) সুহেদ আহমেদ চৌধুরী জানান, ‘আমরা শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে প্রতি মাসে প্রায় ২৫ হাজার টন পণ্য রপ্তানি করি। এ জন্য বিমানবন্দরে আমাদের ৮২ জন স্টাফ রাখতে হয়েছে। অথচ পুরো কাজটা করার কথা গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলার বিমানের। তারা অর্থ নিয়েও সেবা দিচ্ছে না। আমরা চাই, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের জন্য বিমানের সঙ্গে আমাদের যে চুক্তি হয়েছে, সেটা অক্ষরে অক্ষরে পালন করা হোক।’


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও