![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2024-11-27%252Fwftl2op1%252F%25E0%25A6%25B0%25E2%2580%258D%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A1%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%2597%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B7%25E0%25A6%25A3%25E0%25A6%25BE%25E2%2580%2594%25E0%25A6%2587%25E0%25A6%2587%25E0%25A6%2589%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2582%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A6%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B6%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A4%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BF-%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2587.jpeg%3Frect%3D0%252C331%252C1600%252C1067%26auto%3Dformat%252Ccompress%26fmt%3Dwebp%26format%3Dwebp%26w%3D640%26dpr%3D0.9)
ইইউতে বাংলাদেশের রপ্তানি কমতে পারে ২১.২%: র্যাপিড
বাংলাদেশ এখন স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে পরবর্তী ধাপে উত্তরণের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। এ রকম অবস্থায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সঙ্গে ভিয়েতনাম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সই করেছে। এই দুটি ঘটনার সম্মিলিত প্রভাবে ইইউর বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানি ২১ দশমিক ২ শতাংশ পর্যন্ত কমতে পারে। আবার এই রপ্তানি কমার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ১ শতাংশ কমার আশঙ্কা রয়েছে। রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) এক গবেষণায় এমন তথ্যই উঠে এসেছে।
আজ বুধবার রাজধানীর শেরাটন হোটেলে ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন-ভিয়েতনাম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি: বাংলাদেশের রপ্তানি প্রতিযোগিতা সক্ষমতায় প্রভাব’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে গবেষণার তথ্য প্রকাশ করে র্যাপিড। এ নিয়ে অনুষ্ঠানে একটি উপস্থাপনা দেন র্যাপিডের চেয়ারম্যান এম এ রাজ্জাক।
এম এ রাজ্জাক ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ভিয়েতনামের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) এবং বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণের বাস্তবতায় রপ্তানি খাতে কী প্রভাব পড়তে পারে, তার ওপর আলোকপাত করেন। তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সঙ্গে এফটিএর ফলে ভিয়েতনামে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) প্রবাহ বেড়েছে। এটা আরও বাড়বে বলে তারা আশা করছে। সে ক্ষেত্রে সবচেয়ে লাভবান হবে তাদের বস্ত্র ও তৈরি পোশাক খাত, সেটাই বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় সংকট। কারণ, বাংলাদেশের মোট রপ্তানির প্রায় ৮৫ শতাংশ তৈরি পোশাক।