You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্কই কাম্য

শোনা যায়, ভারত নাকি বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রাখার শর্তে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গোপন চুক্তি স্বাক্ষর করিয়ে নিয়েছে। সেসব চুক্তিতে কী কী ছিল বা থাকতে পারে, তা কেউ জানে না। সে জন্যই বোধ হয় এ ব্যাপারে বাংলাদেশের বিভিন্ন মহলে গুজবের পরিমাণটা একটু বেশি। তবে শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত বন্ধুত্বের দাবিদার ভারতের প্রধানমন্ত্রী শেষ পর্যন্ত তাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হননি।

কারণ বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার বিপুল অংশের মধ্যে শেখ হাসিনা ও তার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি সমর্থন প্রায় তলানিতে গিয়ে ঠেকেছিল বলে সংবাদ বিশ্লেষকদের ধারণা। বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক বিরোধী দল এবং অধিকার সচেতন মানুষ বিগত দেড় দশক সময় শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছিল। দেশব্যাপী ছাত্র-জনতা হাসিনা সরকারের শোষণ-শাসন, দুর্নীতি ও অর্থপাচারের বিরুদ্ধে বারবার রুখে দাঁড়াতে চেষ্টা করেছে। কিন্তু বিভিন্ন দলের নেতাকর্মী ও ছাত্র-জনতার ওপর হামলা-মামলা ও জেল-জুলুম দিয়ে শেখ হাসিনা তাদের আন্দোলনকে দমিয়ে রেখেছিলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন