রাস্তার কুকুর-বিড়ালের প্রতি সহিংস আচরণ বন্ধে এগিয়ে আসুন

ডেইলি স্টার ঢাকা মেট্রোপলিটন প্রকাশিত: ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১৯:৩৩

ঢাকার ব্যস্ত রাস্তাঘাট এ শহরের বাসিন্দাদের জন্য দুঃস্বপ্ন ছাড়া আর কিছুই নয়। তাই প্রতিবারই রাস্তার কোনো কুকুর-বেড়ালকে যখন অতি সতর্কতায় রাস্তার এক পার থেকে অন্য পারে যেতে দেখি, আর পথের ওপর থাকা চক্রযানগুলো যখন লাগামহীন গতিতে একের ওপর এক ঠোকর খায়, তখন কিছুক্ষণের জন্য আমার হৃৎপিণ্ডের গতি শ্লথ হয়ে যায়। তখন আমার মনে হয়, মানুষজন কি আদৌ বোঝে যে পশুপাখিরও প্রাণ আছে?


রাস্তাঘাটের কুকুর-বেড়ালের প্রতি মানুষের নিষ্ঠুরতার ইতিহাস কম দিনের নয়। প্রায়ই খাবার খুঁজে না পেয়ে এর ওর লাথিগুঁতা খাওয়ার—এমনকি মার খেতে খেতে প্রাণ হারানোর নজিরও আছে। সহিংসতার এমন ঘটনা মানবীয় আইন-কানুনেরই ধ্বংসলীলা। কিন্তু রাস্তায় থাকা প্রাণীদের ক্ষেত্রে কেন যেন তা খুব স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে গেছে। খুব কম খরচ ও প্রাণী অধিকার আইনের একঘেয়ে টানাহেঁচড়া সত্ত্বেও আমাদের দেশের অনেক মানুষই প্রাণী সহিংসতার প্রভাব বুঝতে সক্ষম নয়, তাদের দায়িত্ব নেওয়া তো দূরের কথা।


রাস্তার প্রাণীদের প্রতি বারংবার অবহেলিত এই সমস্যাটি অত্যন্ত চিন্তার। এ নিয়ে আরও সচেতনতা প্রয়োজন। কিন্তু কারোরই এ নিয়ে তেমন একটা মাথাব্যথা দেখা যায় না। রাষ্ট্র সংস্কারের এই ক্রান্তিকালে তরুণ স্বেচ্ছাসেবীদের নিজ থেকে এগিয়ে এসে রাস্তার ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা গেছে, ঝাড়ু হাতে তারা নেমে পড়েছে রাস্তাঘাট পরিষ্কার করতে। যে সমস্যাগুলো আমরা দেখেও দেখি না—সেগুলোর দিকে নজর দেওয়ার এইতো দারুণ সুযোগ। বাকস্বাধীনতা থেকে কী লাভ, যদি আমরা নিপীড়িতদের কথাই না বলতে পারি?


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও