তবে মাছ, মাংস, ডিম, দুধসহ যেকোনো ধরনের প্রাণিজ প্রোটিনযুক্ত খাবারের সঙ্গে দেহে প্রচুর চর্বি প্রবেশ করে। আর এসব খাবারে কিন্তু ফাইবারের পরিমাণও তেমন নেই। তাই প্রাণিজ প্রোটিন বেশি পরিমাণে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, হার্টের অসুখ, স্ট্রোক, ক্যানসারসহ একাধিক জটিল অসুখে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
এসব বিবেচনায় উদ্ভিজ্জ প্রোটিন অত্যন্ত উপকারী। লস অ্যাঞ্জেলেসভিত্তিক খাদ্যাভ্যাস ও পুষ্টিবিশেষজ্ঞ এবং দ্য প্ল্যান্ট–বেজড বেবি অ্যান্ড টডলার বইয়ের রচয়িতা হুইটনি ইংলিশ বলেন—বীজ, সয়া, বাদাম, শিম ও শস্যজাতীয় খাবার থেকে সহজেই একজন মানুষ দৈনিক প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে পারেন। আসলে উদ্ভিজ্জ খাবার থেকে প্রোটিনের পাশাপাশি জরুরি ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাবেন, যা রোগ থেকে দূরে রাখে। তাই ডায়েটে নিরামিষ প্রোটিন রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন। ডাল, সয়াবিন, ছাতু, ভুট্টা, ছোলাসহ উদ্ভিজ্জ একাধিক খাবারে রয়েছে প্রোটিনের ভান্ডার। তাই নিরামিষাশীরা এ ধরনের খাবার খেয়েই দেহের প্রোটিনের ঘাটতি মিটিয়ে ফেলতে পারবেন। আর এ ধরনের খাবারের আরও একটি সুবিধা রয়েছে। এসব খাবারে প্রোটিনের পাশাপাশি ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মেলে প্রচুর। আর এসব উপাদানই শরীর সুস্থ রাখার কারিগর।
আসলে স্বাস্থ্যগত অবস্থার ওপর ভিত্তি করে বুঝতে হবে, কোন প্রোটিন কার জন্য প্রযোজ্য। তবে আমি প্রোটিনের উৎস হিসেবে তরতাজা উদ্ভিজ্জ–জাতীয় খাবার বেছে নেওয়ারই পরামর্শ দেব। প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলতে পারলে অনেক ঝামেলামুক্ত থাকা যায়। এমনকি মাংসের বিকল্প হিসেবে নিয়মিত ‘উদ্ভিজ্জ মাংস’ ও প্রোটিন পাউডার খাওয়াও এড়িয়ে যাওয়া উচিত। মাংসের বিকল্প কালেভদ্রে খাওয়া যায়, নিয়মিত নয়। মনে রাখতে হবে, এতে ভোজ্য আঁশ, ভিটামিন ও খনিজ উপাদান ইত্যাদি কমই পাওয়া যাবে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
শুধু উদ্ভিদ থেকেই প্রোটিনের চাহিদা কীভাবে মেটাবেন
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন