‘দুঃখের জালে’ মা-ইলিশের মরণ

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৮

মা-ইলিশ শিকারে সরকারি নিষেধাজ্ঞা ছিল ১৩ অক্টোবর রাত ১২টা থেকে ৩ নভেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত মোট ২২ দিন। এই সময়ে কী চলে উপকূলের নদীগুলোতে? নিজের চোখে দেখার জন্য গত ৩০ অক্টোবর বুধবার রাতের ভাত খেয়ে ঠিক ১০টায় স্বজনদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম ঘর থেকে। সঙ্গে নিলাম ছেলের একটা স্কুলব্যাগ, একটা তোয়ালে, লুঙ্গি ও এক জোড়া শার্ট-প্যান্ট। মোবাইল ফোনের চার্জারটাও নিতে ভুললাম না।


শর্টপ্যান্টের পকেটে নিয়ে নিলাম হাজার তিনেক টাকা। তারপর পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা সদর থেকে তেঁতুলিয়া নদীপারের একটি ঘাটে পৌঁছতে ভাড়ার মোটরসাইকেলে লাগল ২৮ মিনিট।


ঘাটে অনেক মানুষ, কিন্তু কোনো কোলাহল নেই। কথাবার্তা চলছে চাপা স্বরে। বুঝতে বাকি রইল না, এরা সবাই জেলে। প্রস্তুতি চলছে ইলিশ শিকারের। চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। শুধু পুব আকাশে একটা উজ্জ্বল তারা।


সেটির দিকে তাকিয়ে মনে পড়ে গেল পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকোয়াকালচার বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. লোকমান আলীর কথাগুলো। তিনি বলেছিলেন, ‘কদিন আগে আমি ঢাকা যাওয়ার সময় দেখেছি, তেঁতুলিয়া নদীতে জেলেরা বেপরোয়াভাবে মা-ইলিশ শিকার করছে। তার মানে, সরকারের বর্তমান পরিকল্পনা সঠিক নয়। জেলেদের দেওয়া প্রণোদনা যথেষ্ট নয়। এ কারণেই এমন দৃশ্য দেখতে হয়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও