You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঘরে ঘরে পেতে রাখা হচ্ছে বোমা

তথ্য গোপন করে চীন থেকে আমদানি করে বাংলাদেশে আনা হয় রিকন্ডিশন (ব্যবহৃত) এসির কম্প্রেসার। পরে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে নতুন পণ্য হিসেবে তা খালাস করা হয়। শুধু গাড়ি ছাড়া অন্য কোনো ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য পুরনো বা রিকন্ডিশন আমদানি করা যাবে না— এমন নীতিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে এভাবেই দেশের বাজারে প্রবেশ করে এসির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পার্টস ‘কম্প্রেসার’-এর ডুপ্লিকেট ভার্সন ‘রিকন্ডিশন কম্প্রেসার’।

এখানেই শেষ নয়। এরপর এসব ব্যবহৃত কম্প্রেসার নিয়ে আসা হয় ঢাকায়। গোডাউনে রেখে দ্বিতীয় দফায় চলে জালিয়াতি। চীনে আগে ব্যবহৃত এসব কম্প্রেসারে লাগিয়ে দেওয়া হয় নামিদামি বিভিন্ন ব্র্যান্ড ও কোম্পানির স্টিকার, সিল ও ট্যাগ। ক্রেতারা প্রয়োজন অনুসারে সে সব ব্যবহৃত ও নকল কম্প্রেসারই আসল দাম দিয়ে কিনে লাগিয়ে নেন নিজের এসিতে। ফলে তৈরি হয় মারাত্মক ঝুঁকি। আরাম আর শান্তির জন্য হাজার হাজার টাকা খরচ করে কেনা শখের এসিতেই যে পুরো পরিবারের মৃত্যুর পরোয়ানা  জারি হতে পারে, সেটি হয়তো ওই ব্যক্তির ধারণাতে নেই।

আশঙ্কার কথা হচ্ছে, দীর্ঘদিন ধরে অসাধু সিন্ডিকেটের হাত ধরে এসির নকল কম্প্রেসার দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ঠিক কত হাজার নকল কম্প্রেসার মানুষের এসিতে টাইম বোমা হয়ে অবস্থান করছে, তার কোনো হিসাব নেই। এসব কাজের সঙ্গে জড়িয়ে আছে প্রায় ১৫টির বেশি আমদানিকারক ও বিক্রয় প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তিরা। তারা খোদ রাজধানীতে প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে দিনের পর দিন এমন মারাত্মক অপরাধ করে আসছেন। নজরদারির অভাব আর ম্যানেজ করে নেওয়ার অদৃশ্য ক্ষমতায় তারা হয়েছেন বেপরোয়া।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন