You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কেমন হতে পারে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি

মার্কিন ভোটাররা এমন একজনকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করলেন, বিতর্ক যাঁর নিত্যসঙ্গী, যাঁর বিরুদ্ধে কমপক্ষে চারটি মামলা রয়েছে এবং এরই মধ্যে একটি মামলায় তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন এবং সাজার রায় অপেক্ষমাণ। এমন অভিযোগ নিয়ে যখন তিনি রিপাবলিকান পার্টি থেকে মনোনয়ন নিশ্চিত করে প্রচারাভিযান শুরু করেন, কে জানত তিনি এমন ইতিহাস গড়বেন! ২০১৬ সালে যখন তিনি প্রথমবারের মতো নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে মনোনীত জাঁদরেল প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিনটনের রাজনৈতিক প্রজ্ঞার কাছে তাঁকে শিশুসুলভ মনে হলেও বিজয়ী হয়ে চমকে দেন গোটা বিশ্বকে। তারপর তাঁর মেয়াদের পুরোটা সময় অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন কার্যকলাপের জন্য ব্যাপকভাবে সমালোচিত ছিলেন। এমনকি নিজ দলের ভেতরও কম সমালোচিত হননি।

একবার ইমপিচমেন্টের সম্মুখীন হয়েও কোনো রকমে রেহাই পান। সেবার তিনি নির্বাচিত হলেও পপুলার ভোটে হিলারি ক্লিনটনের চেয়ে ৩০ লাখ ভোট কম পান। এবার তাঁর এই বিজয়টি খুবই পরিষ্কার, পপুলার ভোটের ব্যবধান অর্ধলাখেরও বেশি, সেই সঙ্গে তাঁর দল নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদ এবং উচ্চকক্ষ হিসেবে পরিচিত সিনেটেও। এরই মধ্যে স্বভাবসুলভ একগুঁয়েমি পরিত্যাগ না করলেও দিনশেষে মার্কিন ভোটারদের কাছে তাঁর এই গ্রহণযোগ্যতা অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে, যার সব কটিই ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ব্যর্থতাকে ঘিরে, অর্থাৎ অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক নীতির ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের চরম ব্যর্থতা ট্রাম্পের মতো একজন ব্যক্তিকে হোয়াইট হাউসে ফিরে আসতে সহায়তা করেছে বলে অনেকে মনে করছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন