You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার ও জনআকাঙ্ক্ষা

একটি ভালো নির্বাচন কি দেশে ভালো গণতন্ত্র দিতে পারে, নাকি ভালো গণতন্ত্র একটি ভালো নির্বাচন নিশ্চিত করতে পারে, এ বিতর্ক আছেই। তবে এ কথা বিতর্কের ঊর্ধ্বে যে, এ প্রজাতন্ত্রের কোনো সরকারই ভালো নির্বাচনের জন্য ভূমিকা রাখেনি। সবকটি রাজনৈতিক সরকারের লক্ষ্য ছিল নিজেদের ক্ষমতার মসনদকে পাকাপোক্ত করা। ফলে নির্বাচন ব্যবস্থাকে সেভাবেই রাখতে সচেষ্ট ছিলেন তারা। ১৯৭৩ সালের নির্বাচনে হাজার মাইল বেগের ঝড়ও আওয়ামী লীগকে পরাস্ত করতে পারত না। তারপরও ১৯৭৩ সালের নির্বাচনে কী হয়েছে, সবারই জানা। এরপর ১৯৭৯ সালের নির্বাচনও বিতর্কহীন নয়। আসুন ১৯৮৬-তে, বিতর্ক পিছু ছাড়েনি।

১৯৮৮ সালেরটি আরও গোলমেলে। ১৯৯৬-এর ফেব্রুয়ারি নিয়ে আজও আলোচনা চলে; তবে ওটি ছিল নিয়মরক্ষার নির্বাচন এবং এ নিয়ে চায়ের কাপে ঝড় তোলা খামোখাই। মোটা দাগে ১৯৯১, ১৯৯৬ (জুন), ২০০১-এর নির্বাচন জনমান্যতা পেয়েছে। হেরে যাওয়া বড় দলের কিছু ওজর-আপত্তি থাকলেও সে আপত্তির জনভিত্তি ছিল না। ২০০৮ সালের নির্বাচন জরুরি শাসনান্তে উত্তরণের নির্বাচন ছিল। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের চেয়ে প্রায় ১৬ শতাংশ কম ভোট পেলেও বিএনপি তা নিয়ে বিশেষ উচ্চবাচ্য করেনি। অতীতের তিনটি (’৯১, ’৯৬, ২০০১) নির্বাচনের তুলনায় বিএনপির ভোটপ্রাপ্তির হারের পার্থক্য ছিল রেকর্ড পরিমাণ (আওয়ামী লীগ ৪৮.০৪ এবং বিএনপি ৩২.৫০)।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন