স্মার্ট রিং কেনার আগে যে ছয়টি বিষয় বিবেচনায় নেয়া জরুরি

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৯

স্মার্টওয়াচ বা ইয়ারবাডসের মতো পরিধেয় গ্যাজেট হিসেবে স্মার্ট রিং অতটা জনপ্রিয় নাও মনে হতে পারে। কারণ ২০১৫ সালে আউরা রিংয়ের মধ্য দিয়ে গ্যাজেটটি আলোচনায় আসতে শুরু করে। আকারে ছোট হলেও বেশ কাজের এটি। বিশেষ করে স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিরা স্মার্ট রিং ব্যবহার করেন। পাশাপাশি স্লিম ডিজাইনের জন্য ফ্যাশন সচেতনরাও ব্যবহার করেন। তাই স্মার্ট রিং কেনার আগে কিছু বিষয় বিবেচনায় নেয়া জরুরি।


পরিধেয় গ্যাজেটের ব্যবহার: পরিধেয় গ্যাজেট ব্যবহারে অভ্যস্ততার ওপর নির্ভর করতে পারে স্মার্ট রিংয়ের আলাদাভাবে প্রয়োজন রয়েছে কিনা। কারণ স্মার্ট রিং থেকে যেসব ফিচার পাওয়া যায়, সেগুলো স্মার্টওয়াচ থেকেই পাওয়া যায়। কেউ যদি ভালো মানের স্মার্টওয়াচ ব্যবহার করে তাহলে স্মার্ট রিংয়ের প্রয়োজন নেই। তবে স্যামসাং চেষ্টা করছে এমন এক ইকোসিস্টেম তৈরি করতে, যেখানে সমন্বয়ের ভিত্তিতে দুটি গ্যাজেট একসঙ্গে কাজ করবে। অন্যদিকে ফর্মাল ইভেন্টে স্মার্টওয়াচের মতো তুলনামূলক আকারে বড় ডিভাইস অনেকে নাও পছন্দ করতে পারে। এক্ষেত্রে স্মার্ট রিং বেশ মানানসই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও