শিক্ষা খাতে বৈশ্বিক এআর ভিআরের বাজার দাঁড়াবে ৬,৫০০ কোটি ডলার
প্রযুক্তির বিবর্তনে প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে বিশ্ব। প্রযুক্তি খাতের একেকটি উদ্ভাবন একেকটি সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করছে, সেই সঙ্গে বদলে দিচ্ছে মানুষের কাজ ও যোগাযোগের ধরন। এর মধ্যে কিছু প্রযুক্তি আছে, যেগুলোর কারণে মানুষের বাস্তবতা উপলব্ধি করার ধরনও পাল্টে দিচ্ছে। এ ধরনের প্রযুক্তির তালিকায় এরই মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে অগমেন্টেড রিয়ালিটি (এআর) ও ভার্চুয়াল রিয়ালিটি (ভিআর)। এ দুই প্রযুক্তি গেমিং, বিনোদন, স্বাস্থ্যসেবা, পর্যটন, যোগাযোগ ও পণ্যের উৎপাদন-বিপণনের পাশাপাশি প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে শিক্ষা খাতেও। গবেষকরা বলছেন, শিক্ষায় এআর-ভিআরের যেভাবে প্রসার ঘটছে, তাতে এ খাতে প্রযুক্তি দুটির বাজার ২০৩২ সালের মধ্যে ৬ হাজার ৫০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
ভিআর ও এআর উভয় প্রযুক্তিই থ্রিডি চিত্রের মাধ্যমে ‘কৃত্রিম বাস্তবতার’ উন্নত অভিজ্ঞতা প্রদান করে, তবে কাজের পদ্ধতি অনেকটাই ভিন্ন। ভার্চুয়াল রিয়ালিটি সম্পূর্ণভাবে একটি ডিজিটাল জগতে নিয়ে যায়। সাধারণত হেডসেট পরে সেখানে প্রবেশ করা যায়। আর অগমেন্টেড রিয়ালিটি বাস্তব জগতের ওপর ডিজিটাল তথ্য যুক্ত করে।