![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2020-10%252F1d63e6da-a8a2-4b30-a01c-0443c6229cd7%252Feditorial_3.png%3Frect%3D0%252C0%252C1600%252C1067%26auto%3Dformat%252Ccompress%26fmt%3Dwebp%26format%3Dwebp%26w%3D640%26dpr%3D0.9)
বিগত সরকারের আমলে দেশে একের পর এক স্বাস্থ্য অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে। অনেক ভবন ও বাক্সবন্দী যন্ত্রপাতি পড়ে থেকে থেকে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যন্ত্রপাতি অচল থাকায় চিকিৎসা কার্যক্রম স্থবির হয়ে আছে, এমন ঘটনা নতুন নয়, দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তেমন দৃশ্য আমরা দেখতে পাচ্ছি।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এমআরআইসহ পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রায় অর্ধেক যন্ত্রপাতিই অচল। সরকারি প্রতিবেদনেই দেখা যাচ্ছে, ৫৫৫টি যন্ত্রের মধ্যে ২৫৭টি অচল। অচল যন্ত্রের মধ্যে এমআরআই ও সিটি স্ক্যানের মতো বড় যন্ত্র যেমন আছে, তেমনি আছে পালস অক্সিমিটারের মতো ছোট যন্ত্রও। হাসপাতালের সীমাবদ্ধতার এই সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কিছু চিকিৎসকই আছেন, যাঁরা রোগীদের পরামর্শ দেন বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যাওয়ার। সেখানে গিয়ে পরীক্ষা–নিরীক্ষা করতে গিয়ে চিকিৎসার ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন রোগী ও তাঁর স্বজনেরা।