You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ওয়েব ব্রাউজার আরো নিরাপদ রাখতে করণীয়

ইন্টারনেটে একটি ছোট শব্দ গুগল করা থেকে শুরু করে তথ্য ও ছবি খোঁজা কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে প্রয়োজন ব্রাউজারের। এটি একটি সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন, যা ব্যবহারকারীদের ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (ডব্লিউডব্লিউডব্লিউ) অ্যাকসেস ও নেভিগেট করতে সক্ষম করে। যেমন গুগল ক্রোম, ফায়ারফক্স ও মাইক্রোসফট এজ। ওয়েবসাইট ব্রাউজ করার সময় অনলাইনে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা আরো সুরক্ষিত রাখতে কিছু সেটিংস ও অপশন রয়েছে। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট মেকইউজঅব এসব বিষয়ে কিছু পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছে—

বিল্ট-ইন গোপনীয়তা ফিচার: ব্রাউজিংকে আরো গোপনীয় করার একটি সহজ উপায় হলো ‘ইনকগনিটো মোড’ ব্যবহার করা। এ মোড ব্রাউজিং ইতিহাস, কুকিজ ও সাইটের তথ্য ডিভাইসে সেভ হতে দেয় না। তবে মনে রাখা ভালো এটি ওয়েবসাইট বা ইন্টারনেট সেবাদাতাকে (আইএসপি) ব্যবহারকারীর কার্যকলাপ ট্র্যাক করার অনুমতি দেয়। বেশির ভাগ ব্রাউজারে একটি ফিচার থাকে, যা কোনো ঝুঁকিপূর্ণ ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে সতর্ক করে দেয়। এছাড়া অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন থেকে গুগলকে সরিয়ে কোনো প্রাইভেসি ফোকাসড ব্রাইজার সেট করে দেয়া ভালো। যেমন ডাকডাকগো, স্টার্টপেজ।

ব্রাউজারের সেটিংস কনফিগার করা: ব্রাউজারের ‘ইনহ্যান্সড স্পেল চেকার’ অপশনটি বন্ধ করতে হবে। ব্যবহারকারী যা টাইপ করছে, এ ফিচার তা গুগলের সার্ভারে পাঠায়। এর মধ্যে ফর্ম পূরণসংক্রান্ত তথ্য ও পাসওয়ার্ডও অন্তর্ভুক্ত থাকে। এছাড়া নিয়মিত সাইট থেকে চাওয়া অনুমতিগুলো পর্যালোচনা করা জরুরি। অপ্রয়োজনীয় মনে হলে লোকেশন, ক্যামেরা, মাইক্রোফোন বা নোটিফিকেশনগুলোর অ্যাকসেস অগ্রাহ্য করতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন