দুর্নীতি প্রতিরোধে ইসলামের বিধান

প্রথম আলো শাঈখ মুহাম্মাদ উছমান গনী প্রকাশিত: ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১১:০৩

মুমিন ব্যক্তি কখনো নীতি–আদর্শ বিসর্জন দিয়ে দুর্নীতি করতে পারেন না। তাকওয়া বা খোদাভীতি এবং আখিরাত বা পরকালে বিশ্বাস আমাদেরকে সব সময় দুর্নীতিসহ সব ধরনের অপরাধ থেকে বিরত রাখে। কারণ, দুনিয়ায় অপরাধের শাস্তি হোক বা না হোক, আখিরাতে সব অপরাধের বিচার হবে। দুনিয়ায় মানুষের চোখ ফাঁকি দেওয়া গেলেও আখিরাতে আল্লাহর দরবারে ফাঁকি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সেদিন আল্লাহ তাআলা বলবেন, ‘আজ আমি তাদের মুখ সিল করে দেব, তাদের হাত আমার সঙ্গে কথা বলবে এবং তাদের পা তাদের কৃতকর্মের সাক্ষ্য দেবে।’ (সুরা-৩৬ ইয়াসিন, আয়াত: ৬৫)। ‘জনপদের মানুষগুলো যদি ইমান আনত এবং তাকওয়া অবলম্বন করত, তাহলে আমি তাদের ওপর আসমান-জমিনের যাবতীয় বরকতের দরজা খুলে দিতাম।’ (সুরা আরাফ, আয়াত: ৯৬) 


ইসলামে দুর্নীতিসহ সব অপরাধ দমনের মূল সূত্র হলো ‘হালাল ও হারাম’ তথা ‘বৈধ ও অবৈধ’ এবং ‘পবিত্র ও অপবিত্রতা’ মেনে চলা। কোরআন কারিমে বলা হয়েছে, ‘হে ইমানদারগণ! তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস কোরো না। শুধু তোমাদের পরস্পরের সম্মতিক্রমে যে ব্যবসা করা হয়, তা বৈধ। আর তোমরা নিজেদের কাউকে হত্যা কোরো না। নিঃসন্দেহে আল্লাহ তোমাদের প্রতি দয়ালু। যে সীমা লঙ্ঘন করে অন্যায়ভাবে তা করবে, তাকে অগ্নিতে দগ্ধ করব, এটি আল্লাহর পক্ষে সহজ।’ (সুরা নিসা, আয়াত: ২৯-৩০)। ‘হে মানুষ! পৃথিবীর হালাল ও পবিত্র বস্তু ভক্ষণ করো। আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ কোরো না। নিঃসন্দেহে সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৬৮) 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও