You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনায় বসুন

ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে ৮ আগস্ট নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। এ সরকারের দুই মাস পার হলো। জনপ্রত্যাশার তুলনায় তারা কিছুটা ধীরগতিতে এগোলেও প্রত্যাশা পূরণে আশাবাদী বিএনপি এবং দেশের অন্য রাজনৈতিক দলগুলো। দেশের গুরুত্বপূর্ণ অংশে সংস্কার কার্যক্রম অব্যাহত আছে। ইনশাআল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে। এখন তা সময়ের ব্যাপার মাত্র। আমাদের একটু ধৈর্যসহকারে অপেক্ষা করতে হবে আগামীর নতুন সূর্যোদয়ের জন্য।

একটা বিষয় না বললেই নয়। সেটা হচ্ছে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নীতি সুদের হার বাড়িয়ে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর ফলে ক্রমাগত বাড়ছে ঋণের সুদহার। এর প্রভাবে শিল্প খাত চরম বিপর্যয়ের মুখে পতিত হচ্ছে। কেননা সুদের হার বাড়ার কারণে একদিকে বাড়ছে পণ্যের উৎপাদন ব্যয়, অন্যদিকে কমছে বহির্বিশ্বের সঙ্গে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা। এ অবস্থা চলতে থাকলে মূল্যস্ফীতি হয়তো কমে আসবে, কিন্তু শিল্প খাতের বিপর্যয়ের কারণে কর্মসংস্থানহীন হয়ে পড়বে গোটা দেশ। তাই দেশের স্বার্থে সুদহারে স্থিতিশীলতা আনা প্রয়োজন বলে মনে করছেন শিল্পোদ্যোক্তারা। বাইরের দেশগুলো বর্তমানে সুদের হার কমানো শুরু করেছে। কাজেই আমাদেরও সুদের হার কমাতে সচেষ্ট থাকতে হবে। এ বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভাবা উচিত বলে মনে করি। তাই আমি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে অনুরোধ করব ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য। বর্তমান সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের যে দূরত্ব রয়েছে, সেটা কমিয়ে আনতে হবে। সরকারের প্রতিনিধি হিসাবে ব্যবসায়ীদের নিতে পারলে ভালো হতো। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরকারের কথা বলাটা খুবই দরকার। কেননা দেশের অর্থনীতি চলে ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ, উৎপাদন ইত্যাদির মাধ্যমে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন