উত্তরা ফাইন্যান্সের বিনিয়োগকারীরা অন্ধকারে, চলছে অপ্রয়োজনীয় খরচ
bangla.thedailystar.net
প্রকাশিত: ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৮:৫৭
আর্থিক রেকর্ডে অসঙ্গতি, বোর্ড পুনর্গঠন ও গত পাঁচ বছরে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দিলেও উত্তরা ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস এ বছর প্রচুর টাকা খরচ করেছে অপ্রয়োজনীয় খাতে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৯ সালে এই ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানটির (এনবিএফআই) আর্থিক প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে। কেপিএমজি বাংলাদেশের মাধ্যমে ২০২০ সালে নিরীক্ষা চালানো হয়। এতে পাঁচ হাজার ৩০০ কোটি টাকার আর্থিক অসঙ্গতি পাওয়া যায়।
এরপর ২০২২ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংক উত্তরার ব্যবস্থাপনা পরিচালককে অপসারণ করে পাশাপাশি পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেয়। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে নতুন বোর্ড গঠন করে। তবে দৃশ্যত এর তেমন প্রভাব পড়েনি কোম্পানির পরিস্থিতি উন্নয়নে।