You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আউটসোর্সিং কর্মীদের বেতনে ফুলছে ‘ঠিকাদারের পেট’

বাংলাদেশ সচিবালয়ে আউটসোর্সিং প্রক্রিয়ায় তিন বছরের বেশি সময় ধরে সহকারী ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে কাজ করছেন আওলাদ হোসেন। সরকারি নথি অনুযায়ী তিনি মাসিক ১৭ হাজার ৯১০ টাকা বেতন পাওয়ার কথা। কিন্তু বাস্তবে তিনি বেতন পাচ্ছেন চৌদ্দ হাজার টাকা। বাকি ৩ হাজার ৯১০ টাকা চলে যাচ্ছে তাকে নিয়োগ দেওয়া ঠিকাদারের পেটে। প্রায় প্রতিদিন নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত কাজ করেও মিলছে না অতিরিক্ত পারিশ্রমিক। দেওয়া হচ্ছে না নিয়মিত বেতনও। 

২০২০ সালের ৫ নভেম্বর থেকে সহকারী মেকানিক হিসেবে কাজ করছেন রকিব চৌধুরী। কাগজে-কলমে তিনিও ১৭ হাজার ৯১০ টাকা বেতন পান। কিন্তু বাস্তবে পাচ্ছেন ১৫ হাজার টাকা। বাকি ২ হাজার ৯১০ টাকা ‘গিলে খাচ্ছে’ তাকে নিয়োগ দেওয়া ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কনা কারিগর। রকিবও প্রতিদিন নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত কাজ করেও পাচ্ছেন না অতিরিক্ত পারিশ্রমিক। প্রতি মাসে ঠিকাদারকে দিতে হচ্ছে চুক্তির অতিরিক্ত টাকা।

রকিব চৌধুরী ঢাকা পোস্টকে বলেন, এর আগে আকিবুল হাসান পলাশের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছি তখন তিনি মাত্র ১২ হাজার টাকা বেতন দিতেন। বাকিটা নিজে রেখে দিতেন। এখন যে ঠিকাদার আছেন তিনিও ২ হাজার ৯১০ টাকা প্রতি মাসে রেখে দেন। আমাদের সবাই ঠকায়!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন