আমার বাসার কাছেই ছিল হিজবুল্লাহর হাসান নাসরুল্লাহর আস্তানা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৩:১৭

বৈরুতে নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করি প্রায় এক যুগ। কত ঘটনার সাক্ষী। লেবাননের সীমান্ত অঞ্চলে প্রায়ই ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার খবর পাই। গণমাধ্যমে সেসব খবর দেখে রাজধানীতে বসেও খুব ভয়ে ভয়ে থাকি। ২০২০ সালে আমাদের অফিসের পাশেই আত্মঘাতী বোমা হামলা হয়েছিল। এসব নিয়ে ঢাকায় পরিবারের সদস্যরা সব সময় উৎকণ্ঠায় থাকে। আমরাও যে খুব নির্ভার থাকি, এমন নয়। তবে আগে যেটা ছিল দূরের যুদ্ধ, সেটাই এবার আশপাশে দেখছি।


অফিস থেকে ১৫ মিনিটের দূরত্বে বৈরুতের দক্ষিণে শহরতলিতে থাকি। যুদ্ধাবস্থা চলছে বেশ কয়েক মাস। তাই দেখেশুনে চলি, সতর্ক থাকি। গত মাসে বিভিন্ন জায়গায় পেজারসহ মোবাইল, ল্যাপটপে বিস্ফোরণে অনেকে হতাহত হন। এ ঘটনার পর থেকে চিন্তা আরও বেড়ে গেছে। মোবাইল ব্যবহার করতেও এখন ভয় লাগে। এর মধ্যেই ২৭ সেপ্টেম্বর বৈরুতসহ লেবাননের বিভিন্ন জায়গায় বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। হামলার আগেই অবশ্য ইসরায়েলের পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা জারি করে বলা হয়েছিল—বেসামরিক নাগরিকেরা যেন হিজবুল্লাহ–অধ্যুষিত এলাকা ছেড়ে চলে যায়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও