You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্লাস্টিক বর্জন নাকি নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও পুনর্ব্যবহার?

এতকাল যারা প্রচারে ও সচেতায়ন-কর্মে লিপ্ত ছিলেন, তাদের অনেকে সমাজমুখী সেসব ধারণা বাস্তবায়নের সুযোগ পেয়েছেন। এক্ষেত্রে উল্লেখজনক একটি উদ্যোগ হলো উপদেষ্টা  রিজওয়ানা হাসানের প্লাস্টিক বর্জনের ঘোষণা। অতীতের উদ্যোগের ব্যর্থতার নানা কারণ তিনি নিশ্চয়ই ঘেঁটে দেখেছেন। তবে অনুমান করছি যে সামাজিক কর্মোদ্যোগে চালকের ভূমিকায় বর্তমান নেতৃত্বের দৃঢ়তার কোনো ঘাটতি নেই। তাই শুরুতেই শিরোনামে সরাসরি প্রশ্নটা রেখেছি। আশা করব যে প্রায়োগিক দিকগুলো ভেবে নীতি-ঘোষণা প্রণয়ন করা হবে। সেই আলোকে, এই নিবন্ধে কিছু বাস্তব সমস্যা চিহ্নিত করে তা সমাধানকল্পে কিছু প্রস্তাব রেখেছি।

আজ ১ অক্টোবর। প্লাস্টিক বর্জনে শামিল হওয়ার জন্য মানসিকভাবে তৈরি। ভোরে উঠে মচকানো পা বাঁধবার জন্য সার্জিক্যাল গজ বের করলাম। কিন্তু যে প্যাকেটটি থেকে বের করলাম, তা প্লাস্টিকের তৈরি। আমরা প্রস্তুত ছিলাম যেন প্লাস্টিক ব্যাগে রন্ধন-আবর্জনা না জমিয়ে দালানের সবাই প্রতিদিনের আবর্জনা একটি ঢাকনিসহ পাত্রে জমাব, যা প্রতিদিন পানিতে ধোয়া হবে। তাই প্যাকেটের প্লাস্টিকটি আমি সেই পাত্রে রাখতে গেলাম। সেখানে ঠিকই প্লাস্টিকবিহীন খোলা পাত্রে আবর্জনা জমানো হচ্ছে, তবে তার ভেতরে ব্যবহার করা ছোট-বড় প্লাস্টিক ব্যাগও রয়েছে। আমিও একই ভুল পথে এগিয়ে উপলব্ধি করলাম, প্লাষ্টিক বর্জন নীতি বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। বরং প্লাস্টিকের নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও পুনর্ব্যবহার নিশ্চিত করা জরুরি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন