You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভেঙে যাওয়া বন্ধুত্ব মেরামতের পন্থা

যে কোনো সম্পর্কের মতো বন্ধুত্ব জীবন ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য দরকার। তবে সেই বন্ধুত্বে যদি দেখা দেয় দুর্যোগের ঘনঘটা তখন কী করবেন? ছেড়ে দেবেন নাকি সম্পর্ক ঝালাইয়ের চেষ্টা চালাবেন?

ঝগড়া-ফ্যাসাদের চাইতে অন্য পথ বেছে নেওয়া সহজ আর আকর্ষণীয়। কারণ দ্বন্দ্ব কঠিন, আর এড়িয়ে যাওয়া সহজ। তবে একাকী হওয়ার ভয়ও কাজ করে।

যদি কোনো বন্ধুর সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয়, বা যোগাযোগ কমে যায়- সেটা পুনরুদ্ধারের নানান পন্থা আছে। আর নিজের যত্ন নেওয়ার মতোই বিষয়টাকে ভাবা যেতে পারে।

ভালো বিষয়গুলো লিপিবদ্ধ করা

“বন্ধুর সঙ্গে কঠিন আলাপে যাওয়ার আগে একটু ভাবুন তার সঙ্গে কোন বিষয়গুলো আপনার মধ্যে আনন্দ নিয়ে আসতো” মার্কিন লেখক অ্যাডাম স্মাইলি পজওস্কি এই পরামর্শ দেন তার ‘ফ্রেন্ডশিপ ইন দ্য এইজ অফ লোনলিনেস’ বইতে।

“তারপর সেগুলো লিখে রাখুন খাতায়। আর বন্ধুর সঙ্গে কথা বলার সময় সেগুলো উল্লেখ করুন”- বইতে লেখেন এই যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক জনপ্রিয় ‘ইনফ্লুয়েন্সার’।

যোগাযোগের জন্য ভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন

প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে যোগাযোগ করা সম্ভব না হলে অন্য পদ্ধতি অবলম্বন করা যেতে পারে।

পজওস্কি বলেন, “মানুষ এখনও হাতে লেখা চিঠি পেলে উত্তেজিত হয়। অথবা পাঠানো যেতে পারে পোস্টকার্ড বা বই।”

সাথে গভীরভাবপূর্ণতার সাথে লেখা চিঠি যোগাযোগের এই মাধ্যমকে আরও অর্থবহ করে তুলবে।

সময় দিন এবং আবার চেষ্টা করুন

বিরোধের মুখোমুখি হতে একেকজন একেক রকম আচরণ করেন। তাই একবার চেষ্ট করার পর, পরের বার চেষ্টা করার মাঝে যথেষ্ট নিঃশ্বাস নেওয়ার সময় দিতে হবে।

ওয়াশিংটন ভিত্তি মনোবিজ্ঞানি ও বন্ধুত্ব-বিষয়ক বিশেষজ্ঞ মারিয়া ফ্রাঙ্কো একই প্রতিবেদনে বলেন, “বন্ধুত্বে দ্বন্দ্বের পর থিতু হতে সময় লাগতে পারে। আর অস্বস্তিকর অনুভূতির প্রতি মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন