You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আওয়ামী গডফাদার: তাঁর ভয়ে ‘টুঁ–শব্দ’ করতেন না কেউ

শুধু বিরোধী দল নয়, নিজের দলের বিরুদ্ধ মতের নেতা-কর্মীদেরও এলাকাছাড়া করেছেন তিনি। ঘরছাড়া করেছেন অনেককেই। ভেঙে দিয়েছেন স্থানীয় সরকারের নির্বাচনী ব্যবস্থা। পছন্দের লোক ছাড়া জনপ্রতিনিধি হতে পারতেন না কেউ। সরকারি ও ব্যক্তিমালিকানাধীন জায়গা দখল করে গড়ে তোলেন বাগানবাড়ি, বিপণিবিতান। গুম-খুনের অভিযোগ তো আছেই। এত সব অভিযোগ যাঁর বিরুদ্ধে, তিনি হলেন আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী।

চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্য যেন নিজ এলাকায় ছিলেন ‘রাজা’। মূলত ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনের পর থেকে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন ফজলে করিম। কেউ ‘টুঁ-শব্দ’ করার সাহস পেতেন না। তাঁর কারণে রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ছাড়াও দুই শতাধিক শিক্ষক, কর্মচারী তাঁদের কর্মস্থল রাউজানে যেতে পারেননি। ফজলে করিমের ৭০ থেকে ৮০ জনের একটি বাহিনীও সক্রিয় ছিল।

ধর্মীয় একটি আধ্যাত্মিক সংগঠনের ৪৬টি কার্যালয় গুঁড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এত দিন কেউ ভয়ে মুখ না খুললেও এখন এলাকায় ফিরছেন। প্রতিকার চেয়ে মামলাও করছেন। সম্প্রতি চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষুব্ধ লোকজন ফজলে করিমকে বহনকারী প্রিজন ভ্যান ঘিরে বিক্ষোভ করেছেন। সরেজমিন ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন