You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পুনর্গঠন উদ্যোগেই পুঁজিবাজারে যত গোলমাল

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম কিছুদিন পুঁজিবাজারের আচরণ ছিল বেশ স্বস্তিদায়ক। পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে তখন বিশ্লেষকেরাও দেখছিলেন স্থিতিশীলতার আভাস। তবে দেড় মাসের এ নতুন যাত্রায় সেই আচরণ ও স্থিতিশীলতা স্থায়ী রূপ পায়নি। ষষ্ঠ সপ্তাহের মধ্যে পাঁচ সপ্তাহে দাম কমেছে লেনদেনে থাকা বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। সূচক বাড়া-কমার ক্ষেত্রেও আছে অস্থিতিশীলতা।

অন্তর্বর্তীকালীন দায়িত্বপ্রাপ্তদের পুঁজিবাজার উন্নয়নে পুনর্গঠন উদ্যোগ এবং সংস্কারপ্রক্রিয়ায় গোলমালকেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে ব্যর্থতার বড় কারণ হিসেবে দায়ী করেছেন পুঁজিবাজার বিশ্লেষকেরা। এর জন্য তাঁরা দুষছেন দায়িত্বশীল আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের (এফআইডি) সময় অনুপযোগী সিদ্ধান্ত এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নতুন কমিশনের বিতর্কিত উদ্যোগকে। এফআইডি থেকে যে কমিশন গঠন করে দেওয়া হয়েছে, এখনো তার সদস্য নিয়োগে চলছে চরম বিতর্ক। সাবেক ব্যাংকার খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনও এড়াতে পারছে না বিতর্ক। দায়িত্ব পাওয়ার পর এই কমিশন পুঁজিবাজারে বিগত সময়ের অনিয়ম অনুসন্ধানে দুটি কমিটি গঠন করেছে। এ ছাড়া ডিএসই ও সিএসই বোর্ড পুনর্গঠনও করেছে। কিন্তু এর প্রতিটি উদ্যোগেই নানাভাবে জড়িয়ে গেছে পুঁজিবাজার-সংশ্লিষ্টদের আপত্তি। আইসিবিতে নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, কিন্তু বাজার উন্নয়নে এখনো নতুন বিনিয়োগ পুঁজিবাজারে গড়ায়নি; যা পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা নষ্টের ইঙ্গিত দেয়। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অস্বস্তি তৈরি করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন