ভাইবোনের মধ্যে একজন হয়তো সাফল্যে পিছিয়ে, তাঁকে অবহেলা করছেন না তো?

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৩:২৭

টানা বিছানায় এ-ওর গায়ে পা তুলে ঘুমানো। হাত ধরাধরি করে স্কুলে যাওয়া, বাড়ি ফেরা। ভাতের সঙ্গে মাছের ঝোল মেখে খাওয়াও তো একসঙ্গে। এভাবে মাখামাখি করে করেই তো বড় হয় ভাইবোনেরা। কলেজে পা দিয়ে জগৎটা বড় হতে হতে বন্ধনটা একটু আলগা হতে থাকে যেন। তখন আর আমভর্তা, জামভর্তাটুকু কাড়াকাড়ি করে খাওয়ার সময় মেলে না। রোজ বিকেলে পাড়া কাঁপিয়ে খেলাধুলা, খুনসুটিও একসঙ্গে হয়ে ওঠে না। তখন সময়গুলো অনেকটাই ছিনিয়ে নেয় বন্ধুরা। জীবনে আসা বিশেষ মানুষগুলো। তবু গোপন ব্যথা যখন বুকে লাগে, গলায় কান্না দলা পাকিয়ে ওঠে তখন সেই ভাই বা বোনের বুকে মুখ গুঁজেই কেঁদে ফেলা যায়। বলে ফেলা যায় নিজের বোকা বোকা প্রেমের গল্প।


সময় আরও বয়ে যায়। ভাইবোনদের জগৎটা আরও বদলে যায়। কেউ বিত্তবান হয়ে ওঠেন। কেউ হয়তো কষ্ট করে জীবনটা চালিয়ে নেন। মা-বাবার কথা শুনে চলা লক্ষ্মী মেয়েটি হয়তো জীবনে বেশি সফলতা পেয়ে যায়। আর অবাধ্য ছোট ভাইটি হয়তো চাকরির সোনার হরিণের খোঁজে। বোনটি হঠাৎ একদিন টের পায় চাইলেই আর আদরের ভাইয়ের কান টেনে ধরা যায় না। ভাইবোনের মিষ্টি সম্পর্কে শুধু দূরত্বই আসে না, চলে আসে তিক্ততা। কখনো সেটা বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে যায়। এমনও হয় দিনের পর দিন, মাসের পর মাস কেউ কারও সঙ্গে কথা বলে না। অভিমান বুকে নিয়ে হয়তো পৃথিবী ছেড়ে চলে যায় একজন। দেখা হয় না, ছোঁয়া হয় না, কথা হয় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও