বন্যাক্লান্ত শিশুরা ক্রমে একা হয়ে যাচ্ছে

প্রথম আলো গওহার নঈম ওয়ারা প্রকাশিত: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৩৮

মসজিদের ভেতর থেকে পানি নেমে গেছে। সিঁড়িতেও এখন আর পানি নেই। পেতে দেওয়া ইটের ওপর দিয়ে হেঁটে এলে থেমে থাকা বানের পচা পনিতে পা এখন আর ভেজে না। এক্কাদোক্কা খেলার ঢঙে ইটের ওপর পা ফেলে আট বছরের সুমন এসে বসে মসজিদের সিঁড়িতে। ফজরের নামাজ পড়ে মুসল্লিরা চলে গেছেন যে যাঁর কাজে। সুমন একা একা বসে থাকে এই সিঁড়িতে। তার বাড়ির উঠানে পানি। সেই পানিতে সাপ নড়েচড়ে। 


সুমনের মা দুই দিন ধরে হাসপাতালে আছে তার ‘গ্যাদা’ বোনকে নিয়ে। বোনের ডায়রিয়া হয়েছে। তারও হয়েছিল। বাবা গেছেন মায়ের কাছে। তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র সুমনের স্কুল থেকে পানি নেমে গেলেও কবে স্কুল খুলবে, সে জানে না। শুকনা জায়গার খোঁজে মসজিদের সিঁড়িতে আসার আগে সুমন স্কুলে গিয়েছিল। সব সুনসান; দু-একজন চেনাজানা মানুষের সঙ্গে দেখা হলেও সহপাঠী কারও দেখা মেলেনি। কারা যেন ঢাকা থেকে চিড়ামুড়ি নিয়ে এসেছে। তাকেও সেধেছিল। তার আর চিড়া খেতে মন চায় না। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও