মারাত্মক ক্ষতিকর এই ৩টি জিনিস আজই বাসা থেকে ফেলে দিন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫৫

বাসায় এমন সব জিনিস থাকে, যেগুলো অজান্তেই হয়ে ওঠে মারাত্মক ক্ষতির কারণ। এমনই তিনটি জিনিসের কথা জেনে নেওয়া যাক।


১. চিড় ধরা বা দাগ হয়ে যাওয়া নন–স্টিক প্যান


রান্নার সময় তেল কম লাগে, সময় কম লাগে, পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কম, সহজে প্যানের সঙ্গে কিছু আটকে বা লেগে যায় না, পরিষ্কার করাও সহজ—এ রকম নানা কারণে নন–স্টিক বাসন ভীষণ জনপ্রিয়। তবে রান্নার এই অনুষঙ্গ ব্যবহার করতে হয় খুব সাবধানে। আর নষ্ট হয়ে গেলেই তা বাদ দিয়ে দিতে হবে। কেননা চিড় ধরা বা দাগ পড়া নন-স্টিকের প্যান থেকে একবার রান্না করলে গড়ে ১০ হাজার মাইক্রোপ্লাস্টিক খাবারের সঙ্গে মিশে যায়। এগুলোকে বলা হয় পার ও পলি ফ্লুওরিনেটেড সাবস্টেন্স (পিওএফএস)। একটি চিড় ধরা নন–স্টিকের প্যান থেকে গড়ে ২৫ লাখ মাইক্রো ও ন্যানোপ্লাস্টিক উঠে মিশে যেতে পারে খাবারের কণার সঙ্গে।


২. সুগন্ধি মোমবাতি


অনেকের বাসায় ‘ক্যান্ডেল লাইট ডিনার’ বা কেবল সাধারণ অন্দরসজ্জার জন্য থাকে সুগন্ধি মোমবাতি। কেমিক্যাল ব্যবহার করে তৈরি সুগন্ধি মোমবাতিতে সাধারণত থ্যালেট থাকে। থ্যালেট আমাদের শরীরের থাইরয়েড ও অ‍্যাড্রেনাল গ্রন্থিকে প্রভাবিত করে। ফলে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়। আপনার বাসায় এ রকম মোমবাতি থাকলে সেটি আপনার অজান্তেই হাঁপানির ঝুঁকি বাড়াচ্ছে আর নারী-পুরুষনির্বিশেষে ক্ষতি করছে প্রজননতন্ত্রের। এ ধরনের মোমবাতি ঘরে থাকলে আজই ফেলে দিন। মোমবাতি কেনার সময় সেখানে থ্যালেট আছে কি না, খেয়াল রাখুন।



৩. প্লাস্টিকের চপিং বোর্ড


অনেকের বাসায় প্লাস্টিকের চপিং বোর্ড থাকে। সময়ের সঙ্গে চাকুর আঘাতে সেগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আর এই ক্ষতিগ্রস্ত বোর্ডে যখন কিছু কাটা হয়, তখন তাতে সরাসরি মাইক্রোপ্লাস্টিক চলে যায়। এসব প্লাস্টিকের কণার প্রভাবে নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে মানবদেহ। হতে পারে হৃদ্‌রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও হরমোনের সমস্যা। শিশুদের বিকাশেও নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। এমনকি গর্ভের শিশুও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আবার সন্তান ধারণক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণও হতে পারে এসব প্লাস্টিক কণা। তাই কাঠের চপিং বোর্ড ব্যবহার করাই সমীচীন।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও