গ্যাস সংকটে ‘কাহিল’ বিদ্যুৎ উৎপাদন
মাঝে বৃষ্টির কারণে কিছুদিন স্বস্তি থাকলেও ভাদ্র মাসের তীব্র গরমে মানুষের যখন হাঁসফাঁস অবস্থা, তখনই দেশে বিদ্যুৎ সংকট অসহনীয় পর্যায়ে চলে গেছে।
সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো বলছে, সক্ষমতা থাকলেও জ্বালানি সংকটের কারণে উৎপাদন বাড়ানো যাচ্ছে না।
‘মরার ওপর খাঁড়ার ঘা’ হয়ে এসেছে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের সচল সবশেষ ইউনিটের বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবর।
বুধবার দুপুর ১টার সময় দেশের বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৪ হাজার ৫৭৮ মেগাওয়াট। তখন আমদানি ও উৎপাদন মিলিয়ে সরবরাহ ছিল ১২ হাজার ৮৬১ মেগাওয়াট। ফলে ১৬৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের ঘাটতি বা লোডশেডিং তখন চলছিল।
গত পাঁচ দিন ধরে বৃষ্টি কমে গিয়ে রোদের তীব্রতা বাড়তে থাকায় লোডশেডিংয়ের এই চিত্র দাঁড়িয়েছে। এর আগে বন্যা ও ভরা বর্ষায়ও টানা ১৫-২০ দিন লোডশেডিংয়ের লক্ষণ ছিল না।
অর্থাৎ দেশে বিদ্যুতের উৎপাদন গত কয়েকমাস ধরে একই পর্যায়ে থাকলেও চাহিদার হ্রাসবৃদ্ধির কারণে লোডশেডিংয়েরও হ্রাসবৃদ্ধি ঘটছে।
- ট্যাগ:
- বাংলাদেশ
- বিদ্যুৎ উৎপাদন
- ব্যহত
- গ্যাস সংকট