সীমান্তে হত্যা ও আতঙ্ক বন্ধ হোক
২০২২ সালের আগস্ট বান্দরবানের নাইক্ষংছড়ি উপজেলার তুমব্রুবাজার এলাকায় মিয়ানমার থেকে ছোড়া দুটি মর্টার শেল বাংলাদেশের প্রায় আধা কিলোমিটার ভেতরে ঘুনধুম সীমান্তে পড়ে। উভয় মর্টার শেল অবিস্ফোরিত পাওয়া গেছে,তাই এই ঘটনায় কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি,তবে স্থানীয় লোকজন আতঙ্কিত ছিল। ঐ ঘটনার পর সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে ছিল।
বাংলাদেশ মিয়ানমারের কাছে কঠোর প্রতিবাদ জানিয়ে ছিল কিন্তু মিয়ানমার কর্তৃক সীমান্তে বাড়াবাড়ি থামায় নি। কারণ এরপর ঐ বছর ১৬ ও ১৭ সেপ্টেম্বর নয়টি মর্টারের গোলা বাংলাদেশের ভূখণ্ডের অভ্যন্তের পড়েছিল। যা নিয়ে পুরো বাংলাদেশ আতঙ্কে ছিল। ওই এলাকার মানুষ খুবই আতঙ্কে ছিল। যদিও এখন মিয়ানমার সরকার বলেছিল এগুলো তাদেও ইচ্ছাকৃত নয়। ঘুমধুম সীমান্তসহ আশপাশের এলাকায় এই পরিস্থিতির জন্য মিয়ানমার এবার আরাকান আর্মিও পাশাপাশি রাখাইনের সশস্ত্র সংগঠন আরসার ওপর দায় চাপিয়ে ছিল। কিন্তু এই ধরনের সীমান্তে উস্কানি কোনোভাবেই সহ্য করা যাবে না। এর জন্য কূটনৈতিক তৎপরতা চলমান রাখতে হবে। যদিও পড়ে এটি নিয়ে তেমন কোনো উত্তেজনা দেখা যায়নি।
- ট্যাগ:
- মতামত
- সীমান্তে হত্যা
- হতাহত