স্পাইনাল মাসকুলার অ্যাট্রফি আক্রান্ত শিশুর জন্য করণীয়

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৬:৪৮

স্পাইনাল মাসকুলার অ্যাট্রফি (এসএমএ) জেনেটিক বা বংশগত রোগ। যার প্রধান শিকার হলো শিশুরা। এ রোগে এসএমএন ১ ও ২ নামের জিনের ত্রুটির জন্য সারভাইবাল মোটর নিউরন নামে একধরনের প্রোটিন তৈরি বাধাগ্রস্ত হয়। যার প্রধান কাজ স্পাইনাল মোটর নার্ভগুলো সুস্থ রেখে মাংসপেশির সংকোচনের মাধ্যমে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করা। ওই রোগে আক্রান্ত শিশুদের স্পাইনাল মোটর নার্ভ ও নার্ভ-সংশ্লিষ্ট মাংসপেশিগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ধীরে ধীরে শুকিয়ে যায়। স্পাইনাল মোটর নার্ভের সামগ্রিক সমস্যা মাংসপেশির কর্মহীনতাসহ আক্রান্ত শিশুর নানা শারীরিক ও মানসিক জটিলতা তৈরি করে, যেমন



  • মাংসপেশি তুলতুলে নরম হওয়া, হাড়ের দুর্বলতা, সহজেই বেঁকে যাওয়া ও ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকি। জয়েন্ট (সন্ধি) শক্ত হয়ে যাওয়া, মেরুদণ্ড বাঁকা ও কুঁজো হয়ে যাওয়া। আক্রান্ত শিশুর ধীরে ধীরে বিছানায় পড়ে যাওয়া।

  • সারাক্ষণ শুয়ে থাকায় পিঠের ত্বকে প্রেশার সোর বা ‘বেডসোর’ হতে পারে।

  • শিশু ঠিকমতো হাঁচি-কাশি দিতে পারে না, তাই ফুসফুস বারবার সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়ে।

  • অস্থি শক্ত হয়ে যায়। হাত-পা বেঁকে যায়, এমনকি অনেক সময় বক্ষপিঞ্জর আঁকাবাঁকা হয়ে যায়। শিশু বুক ভরে শ্বাস নিতে পারে না।

  • কখনো কখনো খাবার গিলতে অসুবিধা হয়। মুখের ভেতর জমে থাকা খাদ্যকণা শ্বাসনালিতে ঢুকে শ্বাসকষ্ট হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও