![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo%252Fimport%252Fmedia%252F2020%252F01%252F06%252Ff53de3352f7d2b4a7427fb0c4e77776c-5e12e8119fc54.jpg%3Frect%3D0%252C0%252C1250%252C833%26auto%3Dformat%252Ccompress%26fmt%3Dwebp%26format%3Dwebp%26dpr%3D1.0%26q%3D70%26w%3D640)
তৈরি পোশাকের ১৫-২০ শতাংশ ক্রয়াদেশ অন্যত্র চলে যাওয়ার শঙ্কা
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত সপ্তাহে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানাগুলো পুরোদমে উৎপাদনে ফিরেছে। পণ্য আমদানি-রপ্তানিও স্বাভাবিক হচ্ছে। বিদেশি ক্রেতা প্রতিনিধিরা পুনরায় নতুন ক্রয়াদেশ দেওয়ার প্রক্রিয়া নিয়েও আলোচনা শুরু করেছে। স্থগিত থাকা ক্রয়াদেশও কমবেশি আসছে।
ব্যবসায় গতি ফিরতে শুরু করায় তৈরি পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তাদের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। তবে তাঁরা বলছেন, ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও পরবর্তী ঘটনার প্রভাবে আগামী মৌসুমের ১৫-২০ শতাংশ ক্রয়াদেশ ভারত, শ্রীলঙ্কাসহ অন্য দেশে চলে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করে ক্রেতাদের বার্তা দেওয়া দরকার। এ ছাড়া বন্দরের গতিশীলতা বৃদ্ধি ও ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা মোকাবিলায় কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।
বাংলাদেশের কারখানায় গ্রীষ্ম মৌসুমের পোশাক বেশি তৈরি হয়। অধিকাংশ ব্র্যান্ড ও ক্রেতা প্রতিষ্ঠান এই মৌসুমের ক্রয়াদেশ প্রক্রিয়া জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরে সম্পন্ন করে থাকে। এসব ক্রয়াদেশের পণ্য উৎপাদন শেষে নভেম্বর থেকে রপ্তানি শুরু হয়।