You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হোতাসহ একে একে সাত আসামিই পেলেন জামিন

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সনদ-বাণিজ্যের অভিযোগে করা মামলার প্রধান আসামি বোর্ডের সাময়িক বরখাস্ত সিস্টেম অ্যানালিস্ট এ কে এম শামসুজ্জামানসহ গ্রেপ্তার ৭ জন জামিন পেয়ে গেছেন। তাঁদের মধ্যে ৫ জন আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দিও দিয়েছিলেন।

এই মামলার আসামিদের জামিন আদালতপাড়ায় আলোচনার জন্ম দিয়েছে। তবে আইনজীবীরা বলছেন, জামিন দেওয়ার এখতিয়ার আদালতের আছে। মামলায় ফাঁকফোকর রয়েছে বলেই হয়তো আদালত জামিন দিয়েছেন।


মামলার নথি ও আদালত সূত্রে জানা যায়, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সনদ জালিয়াতির অভিযোগে গত ১ এপ্রিল রাজধানীর মিরপুর থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তারের পর শামসুজ্জামানসহ ৫ জন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। অপর ৪ জন হলেন শামসুজ্জামানের ব্যক্তিগত কর্মচারী ফয়সাল হোসেন, গড়াই সার্ভে ইনস্টিটিউটের পরিচালক সানজিদা আক্তার ওরফে কলি, হিলফুল ফুজুল নামের কারিগরি প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল সরদার গোলাম মোস্তফা এবং যাত্রাবাড়ীর ঢাকা পলিটেকনিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালক মাকসুদুর রহমান। এ মামলায় গ্রেপ্তার কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের তৎকালীন চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর খানের স্ত্রী মোসাম্মৎ সেহেলা পারভীন এবং শামসুজ্জামানের সহযোগী আব্দুল বাসেত ওরফে মো. বাছেদও জামিন পেয়েছেন। ঢাকার আদালতের প্রসিকিউশন দপ্তরের মিরপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক জালাল উদ্দিন এই ৭ জনের জামিন পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন