সজীব ওয়াজেদ জয় : অনিঃশেষ স্বপ্নচারী

ঢাকা পোষ্ট সোহেল হায়দার চৌধুরী প্রকাশিত: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১০:৪১

একজন মানুষ, একটি নব দিগন্তের সূচনাকারী। একটি দেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে যুগান্তকারী পরিবর্তন স্থাপনকারী। শুধুমাত্র একটি ধারণা দিয়ে পুরো বাংলাদেশকে তিনি নিয়ে গেছেন অনন্য এক উচ্চতায়। বলছি, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি, ভিশন ২০২১-এর নেপথ্য কারিগর প্রধানমন্ত্রী পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের কথা।


যিনি বাংলাদেশের হতাশাগ্রস্ত কোটি তরুণের মাঝে স্বপ্ন বুনে দিয়েছেন। যিনি তরুণদের নিজের পায়ে দাঁড়ানোর এক অনন্য পদ্ধতির সঙ্গে খুব সহজে যুক্ত করেছেন। তার ধারণায় গড়ে ওঠা ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসংস্থানের সীমাবদ্ধতার মধ্যেও তরুণ বা যুবশক্তিকে হতাশার বেড়াজালে আবদ্ধ না করে সম্ভাবনার অমিত দ্বার খুলে দিয়েছে। 


আজ এই অনন্য চিন্তক সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন। ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই ঢাকায় তার জন্ম। বাংলাদেশ তখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী দ্বারা আক্রান্ত। মুক্তিযুদ্ধ চলছে। ভয়াল সেই সময়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কোল আলো করে পৃথিবীতে আসেন তিনি।


তার সেই আলো ঠিকরে এখন বাংলাদেশের অনেককেই আলোকিত করেছে। আজ দেশব্যাপী তথ্য-প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হয়ে যুবশক্তির যে আলো বিচ্ছুরিত হচ্ছে, তার পুরো কৃতিত্ব তারুণ্যে ভরপুর ভিশনারি সজীব ওয়াজেদ জয়ের। 


আজকের সফল ব্যক্তিত্ব সজীব ওয়াজেদ জয় বরাবরই লেখাপড়ায় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে ছিলেন। তার পিতা এম এ ওয়াজেদ মিয়া আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানী। মা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের রাজনীতির এক অনন্য আলোকবর্তিকা সেটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে।


সেই বাবা-মায়ের প্রথম সন্তান জয় লেখাপড়ায় কৃতী হবেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু রাজনীতি বা দেশ গঠনের সঙ্গে যুক্ত থেকেও নিজেকে এখনো লেখাপড়া বা গবেষণায় ব্যাপৃত রেখেছেন তিনি।


প্রধানমন্ত্রী আইসিটি উপদেষ্টা হিসেবে তিনি যেমন দেশের মানুষের তথ্য-প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রেখেছেন, তেমনি তার স্বপ্নের ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ বাস্তবতায় পরিণত হয়েছে।


ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধার কারণে আজ বিশ্বব্যাপী আমাদের তরুণরা নিজেদের দক্ষতা ও যোগ্যতা প্রমাণের সুযোগ পেয়েছে। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে অনেক তরুণের জীবন বদলে গেছে। দেশের সাধারণ মানুষ ঘরে বসেই পাচ্ছেন হাজারো সুবিধা।


সামাজিক-অর্থনৈতিক সব ক্ষেত্রেই ডিজিটাল বাংলাদেশে এনেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। শুধু কি তাই, রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও আজ ডিজিটাল পদ্ধতির ব্যবহার ও অপব্যবহার চলছে। আর এই অর্জনের নেপথ্যে রয়েছে তার নিরন্তর প্রচেষ্টা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও