সরকার চাইলে সবকিছুই সম্ভব

যুগান্তর এ কে এম শামসুদ্দিন প্রকাশিত: ১৫ জুলাই ২০২৪, ১৪:৫৬

৫ জুন মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় ঘোষণা হলেও কোটাবিরোধী আন্দোলনের তীব্রতা তেমন ছিল না। কিন্তু জুনের শেষে তা যেন হঠাৎ গতি পায়। অতঃপর ৪ জুলাই প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে ছয় সদস্যের আপিল বেঞ্চ হাইকোর্টের দেওয়া সেই রায় স্থগিত না করায় এর তীব্রতা আরও বেড়ে যায়। এ অবস্থায়, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে ধানমণ্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সরকারের পাঁচ মন্ত্রী এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠক শেষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের আদালতে পক্ষভুক্ত হওয়ার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, মামলাটি আপিল বিভাগে আছে; চাইলে কোটাবিরোধীরা হাইকোর্টের রায় স্থগিতের জন্য আবেদন করতে পারেন এবং একজন আইনজীবী রেখে তাদের বক্তব্য উপস্থাপন করতে পারেন।


আপিল বিভাগ তাদের বক্তব্য শুনে তা বিবেচনা করবেন। আনিসুল হকের এ বক্তব্যের পর অনেকেই অনুমান করেছিলেন কোটাবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী কেউ হাইকোর্টের রায় স্থগিতের আবেদন না করলেও, কোনো না কোনো শিক্ষার্থী আবেদন করবেনই; বাস্তবেও তাই হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন শিক্ষার্থী ৯ জুলাই হাইকোর্টের রায় স্থগিতের জন্য আপিল বিভাগে আবেদন করেন। যদিও কোটাবিরোধী আন্দোলনে তারা অংশগ্রহণকারী কিনা, তা তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাদের আবেদনের পরদিনই আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের ওপর চার সপ্তাহের জন্য ‘স্থিতাবস্থা’র আদেশ জারি করেন।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও