ঠিক ছয় বছর আগে ২০১৮ সালের ৮ জুলাই পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) ইন্সপেক্টর মামুন ইমরান খান হত্যার শিকার হন। রক্ত বেরোনো বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত ধারালো অস্ত্র দিয়ে পায়ের আঙুল কেটে তার মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়। এরপর মরদেহ গাজীপুরের একটি বাঁশঝাড়ে নিয়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে পালিয়ে যান আসামিরা। পরবর্তীকালে এ হত্যাকাণ্ড ঘিরে সামনে আসে বর্তমানে দুবাইয়ের আলোচিত সোনা ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খানের নাম। অভিযোগ ওঠে, তার পরামর্শেই ইন্সপেক্টর মামুনকে হত্যা করা হয়েছিল।
এ ঘটনায় মামুনের বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম খান বাদী হয়ে ঘটনার পর দিন ৯ জুলাই রাজধানীর বনানী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খানসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে ডিবি পুলিশ। এ মামলায় চার্জশিটভুক্ত ৩৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। তবে আরাভ খান এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকায় হতাশ ভুক্তভোগী মামুনের পরিবার।