![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2024-06%252Fcbd32bce-eb07-4b5f-9a73-e4633d47c14f%252FSME-Effect-copy.jpg%3Fauto%3Dformat%252Ccompress%26fmt%3Dwebp%26format%3Dwebp%26w%3D640%26dpr%3D1.1)
অর্থনীতিতে বাড়ছে ছোটদের অবদান, বিবিএসের তথ্য
দেড় দশক আগে নরসিংদীর চৌয়ালা এলাকায় মাত্র আড়াই লাখ টাকা পুঁজি নিয়ে থান কাপড় তৈরির কারখানা স্থাপন করেন খলিল মিয়া। শুরুতে তাঁর কারখানায় মেশিনের সংখ্যা ছিল ১৬। কর্মী ছিলেন ১৫-১৬ জন। সময়ের ব্যবধানে তার ব্যবসার সঙ্গে কারখানার সংখ্যাও বেড়েছে। বর্তমানে তাঁর চারটি কারখানায় কাজ করেন ১২৫ কর্মী। কারখানাগুলোতে সপ্তাহে ১ লাখ ৬০ হাজার গজ কাপড় উৎপাদিত হয়।
ব্যবসার একপর্যায়ে পুঁজির সংকটে পড়লে প্রাইম ব্যাংক থেকে সাত লাখ টাকা ঋণ নেন খলিল মিয়া। প্রথম আলোকে তিনি বলেন, ‘সে সময় ঋণ না পেলে ব্যবসা বন্ধ করে বাড়ি চলে যেতে হতো। তারপর আবার চলতি মূলধন জোগাতে ৫০ লাখ টাকা ঋণ নিয়েছিলাম। পরিশোধও শেষ।’ ব্যবসা ভালো হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
খলিল মিয়ার মতো এভাবেই হাজার হাজার কুটির, অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা (সিএমএসএমই) দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছেন। তাঁদের এই অবদান প্রতিবছরই বাড়ছে। প্রথম দিকে ব্যাংকঋণ সহজলভ্য না হলেও নিজের জমানো টাকা, স্বামী বা স্ত্রী কিংবা আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে ধারকর্জ নিয়েই ছোট কলকারখানায় বিনিয়োগ করেছেন ছোট ও নবীন উদ্যোক্তারা।