মতিউর এখন কোথায় বলতে পারছে না কেউ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৫ জুন ২০২৪, ১০:৫৫

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদ্য সাবেক সদস্য মো. মতিউর রহমানের অবস্থান এখন কোথায়, সে বিষয়ে তাঁর স্বজন ও সহকর্মীরা নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারছেন না। বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দিচ্ছে না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোও। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কাছেও তাঁর বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। তবে দুদক জানতে পেরেছে, মতিউর ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা দেশ ত্যাগ করার চেষ্টা করছেন।


এমন পরিস্থিতির মধ্যেই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদ্য সাবেক সদস্য মো. মতিউরের দেশত্যাগে গতকাল সোমবার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালতের দেওয়া এ নিষেধাজ্ঞার আওতার মধ্যে আরও রয়েছেন তাঁর প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজ ও তাঁদের ছেলে আহাম্মেদ তৌফিকুর রহমান (অর্ণব)। লায়লা কানিজ নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান। কোরবানির ঈদের পর থেকে তাঁকেও আর প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। উপজেলা পরিষদেও যাচ্ছেন না তিনি।


এনবিআরের সদস্যপদের পর মো. মতিউরকে সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি গত রোববারই জানা গিয়েছিল। এ–সংক্রান্ত আদেশ গতকাল জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। এ আদেশের মাধ্যমে মো. মতিউরকে সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের পরিচালকের পদ থেকে অপসারণ করা হলো।


এনবিআরের সাবেক এই সদস্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে দেশ–বিদেশে অবৈধ সম্পদ অর্জনসহ হুন্ডি ও বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদক। এ বিষয়ে দুদকের সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, মতিউর রহমান অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন করেছেন—এমন অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য তিন সদস্যের একটি দল গঠন করা হয়েছে। তাঁরা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছেন। এনবিআরের সাবেক এই প্রভাবশালী সদস্যের সম্পদের অভিযোগ অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে দুদকের ওপর কোনো দিক থেকে চাপ নেই বলেও জানান তিনি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও